মান্দায় ইসলামিক জলসায় বিএনপি নামধারী দুষ্কৃতীকারীদের হামলা

মান্দায় ইসলামিক জলসায় বিএনপি নামধারী দুষ্কৃতীকারীদের হামলা

নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার ০৭ নং প্রসাদপুর ইউনিয়নের ০৫ নং ওয়ার্ড গোবিন্দপুর গ্রামের ডিপ-বাজারে যুবসমাজের উদ্যোগে আয়োজিত ঐতিহাসিক তাফসীরুল কোরআন মাহফিলে দুষ্কৃতিকারীদের হামলা। 

ইসলামিক জলসায় বিএনপি নামধারী দুষ্কৃতীকারীদের হামলা

আয়োজিত উক্ত মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ইং রোজ বুধবার, উক্ত মাহফিলে স্থানীয় কিছু নব বিএনপি'র সদস্য তাদের নিজের ইচ্ছা ও স্বার্থ হাসিল করার জন্য সেই ইসলামিক জলসায় তাদের সকল কুকর্ম ও হাঙ্গামা সমর্থনকারী ০৭ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন কে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব রাখেন। যার বিনিময়ে কিছু অর্থ প্রদান করার প্রস্তাব ও করা হয় মাহফিল কমিটিকে। 

তবে সাধারণ এলাকাবাসী ও যুব সমাজ তাদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। এতে কিছু এলাকাবাসী বলেন যে, এটি মূলত একটি ইসলামিক আয়োজন এখানে কোন দলীয় বিষয়ে বা রাজনৈতিক ক্ষমতার হস্তক্ষেপ করার অধিকার কারো নেই। 

মূলত এই অনুষ্ঠানটি যুব সমাজের উদ্যোগে করা হয়েছে।তার পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি নামধারী নব বিএনপির সদস্যদের প্রস্তাব

প্রত্যাখ্যান করায় মাহফিল বন্ধ করার জন্য মান্দা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে ও স্থানীয় প্রশাসনকে অবগত করেন। তবে এতে মান্দা ইউএনও ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ডাক্তার ইকরামুল বারী টিপু সহ মান্দা উপজেলার এসআই, ওসি মাহফিল করার জন্য অনুমতি প্রদান করেন। তবে এখানে বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দেওয়া হয় তার মধ্যে অন্যতম শর্ত হলো সেই মাহফিলে প্রধান অতিথি করতে হবে ০৭ নম্বর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন কে এবং মাহফিলের ব্যানার পরিবর্তনের জন্য ১০০০ (এক হাজার ) টাকা প্রদান করেন।

তাদের শর্তসাপেক্ষে যুবসমাজ ইসলামিক জলসা পরিচালিত করার সুযোগ পায়। তবে, মাহফিল চলাকালীন আনুমানিক রাত ৯:৩০ ঘটিকায় ০৭ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিনের সাঙ্পাগোঙ্গোরা মিলে মাহফিল বন্ধ করার জন্য হামলা করে এবং সাথে সাথে মাহফিল বন্ধ করতে বলে। মাহফিল বন্ধ না করায় মাহফিলে হামলা করে এবং সাধারণ এলাকাবাসীদের মারধর করে যার কারণে মাহফিল তৎক্ষণাৎ বন্ধ হয়ে যায়। 

কিন্তু এলাকাবাসী সেই বিএনপি নামধারী পাতি নেতাদের বাধা প্রদান কালে হাতাহাতি হয় যার কারণে তাদের দলীয় ক্ষমতা প্রদর্শনের ক্ষেত্রে থানাতে মাহফিল কমিটির বিরুদ্ধে মামলা করে। 

উক্ত ইসলামিক জলসায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যারা হামলার সাথে জড়িত ছিল:

মোতলেফুর রহমান মতো, মানিক ইসলাম, মোঃ মাহফুজুল, আশরাফুল চৌধুরী, সাইদুর চৌধুরী, মোঃ এরশাদ, আব্দুস সামাদ (শিক্ষক - ভীমপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়) , আব্দুর রশিদ ও তার ছেলে আব্দুর রকিব , আলমগীর , বাবুল চৌধুরী (পিতা মৃত মসির উদ্দিন ), বিদ্যুৎ ( কলা ), মান্নান ( ২ ),  সালাম পিতা: আহাদ আলী , বাবু মন্ডল।

প্রতিবেদক 

মোঃ শাকিব হোসাইন - অদম্য কণ্ঠ, মান্দা

ইসকন কি - ইসকনের উদ্দেশ্য কি - ইসকন কেনো নিসিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন

ইসকন কি - ইসকনের উদ্দেশ্য কি - ইসকন কেনো নিসিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন

ইসকন এর কথা আসলে মনে করা হয়, ইসকন হলো সনাতনদের একটি ধর্মীয় সংগঠন। কিন্তু আদেও কি এটি সনাতনদের ধর্মীয় সংগঠন কিনা সে ব্যাপারে আপনার অভিমত কি? নাকি নাকি তারা সনাতনদের নাম বিক্রি করে তাদের নিজস্ব স্বার্থ হাসিল করতে চায়? চলুন আমরা এ সংগঠন ব্যাপারে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি আর ধরে নিচ্ছি আপনি এ সংগঠন ব্যাপারে কিছুই জানেন না তাই পুরো পোস্টে মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো। 

ইসকন কিইসকনের উদ্দেশ্য কি ইসকন কেনো নিসিদ্ধ হওা প্রয়োজন

তাহলে চলেন ইসকন সম্পর্কে একটু জেনে আসি। ইসকনের সৃষ্টি কিন্তু ভারতে নয় কিন্তু আপনারা অনেকেই মনে করে থাকেন ইসকন এর সূত্রপাত হয়েছে ভারত থেকে কিন্তু এটি মূলত  আমেরিকার নিউইয়র্কে ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’। 

অবাক হওয়ার মত বিষয়, এ ব্যক্তি ভারতের কোন প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেননি । লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে। পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী। যার পড়াশোনা টা  হয় খ্রিস্টান চার্চে, তিনি খ্রিস্টান ধর্মালম্বী বা খ্রিস্টান চার্চে পড়াশোনা করা সত্ত্বেও কিভাবে সনাতন ধর্ম প্রচার করে বা সনাতন ধর্মের সাথে জড়িত এটি ইতোমতো চোখ কপালে ওঠার মতই বিষয়। 

আরো পড়ুনঃ বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় যে প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে

স্বামী প্রভুপাদ যখন  সনাতনের নাম করে ইসকন প্রতিষ্ঠান করে,তখন মূলধারার হিন্দুরা এতে বাদা দেয়। কারন মূলধারার হিন্দুরা বুজতে পারছে, তাদের নাম বিক্রি করে, খ্রিস্টান এজেন্টডার হয়ে ইসকন কি করতে যাচ্ছে। বাধা দেওয়ার পর ঐ ইসকন জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তার কারণ হলো ইসকন কে বাস্তবায়ন করার জন্য,কিছু খ্রিস্টান সংগঠনের কাজ করে যাচ্ছে এখন পর্যন্ত যা সম্পূর্ণভাবে হিন্দুদের ভাবনার সাথে মিলে যায় হিন্দুরা যেমন ভাবে ঠিক তেমনভাবে কাজ করে যাচ্ছে  ইসকন। যেমন... হিন্দুদের মন্দির ভেঙ্গে সেখানে করা হচ্ছে ইসকন মন্দির। 

২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রশিক রায় জিউ মন্দিরে দুর্গাপূজা নিয়ে ইসকনপন্থি ও সনাতন ধর্মালম্বীদের সংঘর্ষ হয়।  এসময় ইসকন ভক্তদের হামলায় ফুলবাবু নামে একজন সনাতন নিহত হয়।  তাহলে কিভাবে  হলো ইসকন সনাতন ধর্মীয় সংগঠন? আসলে ইসকন হলো একটা উগ্র জ/ঙ্গি সংগঠন। যারা খ্রিষ্টান এজেন্টডার হয়ে কাজ করে। এবং তাদের চিন্তা চেতনা সনাতন ধর্মালম্বীদের সাথে মিলে যায়। 

তারপর কেন ইসকনের সাথে হি/ন্দু ধর্মের লোকদের এত মিল? এত সম্পর্ক? এত এত মিল যার ফলে তারা হয়ে যাচ্ছে ইসকন সদস্য । এদের প্রধান কারণ কে পুঁজি করে ধর্মের নামে উগ্র ইসকন চায় মুসলিম হটাতে,  মুসলিম হত্যা করতে। যার কারনে হিন্দুদের এত মিল ই!সকনের সাথে।

বাংলা একটা প্রবাদ আছে, চোরে চোরে খালাতো ভাই।  নিষিদ্ধ করা হোক ইসকন কে। বাংলাদেশ একটা মুসলিম রাষ্ট্র। তার জন্য  উগ্র  সংগঠন ইসকনকে নিষিদ্ধ করা হোক। কারন ইসকনের উদ্দেশ্য মুসলিম হটানো।  এ সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য মধ্যযুগের চৈতন্য’র থেকে আগত।  চৈতন্য’র অনতম থিউরী হচ্ছে- “নির্যবন করো আজি সকল ভুবন”। যার অর্থ- সারা পৃথিবী থেকে মুসলমান কে বিতাড়িত করো অথবা মুক্ত করো। ইসকন ঠিক এটাই করে যাচ্ছে মুসলিমদের সাথে । তা নিচে তুলে ধরা হলো।

১) ২০১৪ সালে স্বামীবাগে ইসকন তারাবীর নামাজ আদায়ে বাধা দেয়  ।

২) ২০১৬ সালে সিলেটে ইসকন মন্দির থেকে পার্শ্ববর্তী মসজিদের মুসল্লীদের উপর  গুলি বর্ষণের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ইসকনীদের হামলায় ডজনখানেক মুসল্লী গুরতর আহত হয়।

৩) ইসকনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দেয়ায় ২০১৬ সালে খুন হয় সিলেটের এক মসজিদের ইমাম।

৪) ২০১৯ সালে চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্কুলে ইসকন ফুড ফর লাইফ এই সংগঠন থেকে খাবার বিতরণ করে এবং সেটি ভিডিও করার মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করে দেয়। সেই খাবার গ্রহণের সাথে সাথে শিশুদের বিভিন্নভাবে জোর করা হয় এবং 'হরে কৃষ্ণ' জপতে বলা হচ্ছে।

৫) বুয়েটের আলোচিত আবরার ফাহাদকে হত্যা করার মূল আসামী আমিত সাহা তিনি ইসকন এর সদস্য ছিলো।

আরো পড়ুনঃ ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের যুদ্ধের কারণ কি

এরকম আরো বহু ঘটনা দিন দিন ঘটে চলছে আমাদের চোখের আড়ালে। উগ্র সংগঠন ইসকন বর্তমানে  সব চেয়ে বেশি আলোচিত। বাংলাদেশে লাভ জিহাদ প্রতিরোধ এর নামে, যে নোংরামি করছে হিন্দুরা। এসব করার  পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান উগ্র  সংগঠন ইসকনের। ইসকনের সহায়তায় বাংলাদেশে এসব হচ্ছে । 

বর্তমানে চন্দ্র নাথ পাহাড় ইস্যু নিয়ে মুসলিম আর হিন্দুদের মধ্যে বিবেদ সৃষ্টি করার উদ্দেশে হিন্দুদের পাশে গিয়ে সামিল হচ্ছে ইসকন।মুসলিমদের সাথে কিভাবে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়া যায় সেই প্রচেষ্টায় আছে ইসকন এবং এটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবে রূপদান করার জন্য হিন্দুদের সাথে ঐক্যবদ্ধতা প্রকাশের চেষ্টা করছে। আর তার জন্যেই বলা হয় চোরে চোরে খালাতো ভাই। 

গুগল এডসেন্স কি? গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে

গুগল এডসেন্স কি? গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে

প্রিয় পাঠক, আপনি কি google এডসেন্স সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনি কি জানতে চাচ্ছেন গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে? এবং গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। কারণ আজ আমরা গুগল এডসেন্স নিয়ে আলোচনা করব। আজ আমরা জানবো গুগল এডসেন্স কি? গুগল এডসেন্স হলো একটি অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম যা google দ্বারা পরিচালিত। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করতে পারে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে।

গুগল এডসেন্স কি গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে

গুগল এডসেন্স কি?

Google AdSense হলো একটি অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম যা Google দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ওয়েবসাইট অথবা অ্যাপ এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুযোগ প্রদান করে এবং উপভোগকারীদের মাধ্যমে টার্গেট করে। এ থেকে মূলত এডসেন্সের ইনকাম হয়। যদি আপনি Google AdSense ব্যবহার করে থাকেন, তার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ মধ্যে বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন এবং এটি দ্বারা আপনি আয় উপার্জন করতে পারেন।

ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে কিভাবে ইনকাম হয় গুগল এডসেন্স এ

Google AdSense-এর মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা অ্যাপ এ বিজ্ঞাপন প্রদান করা হয়। বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন যেমন- টেক্সট, ইমেজ, ভিডিও এবং লিঙ্ক বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে আপনার মাধ্যমে আপনার ভিউয়ার্সদের বিজ্ঞাপনগুলি ব্যবহার করাতে পারেন। আপনি এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ক্লিক, ইম্প্রেশন, বা অন্যান্য ক্রিয়াগুলির জন্য google এডসেন্স থেকে পেমেন্ট পাবেন।

গুগল এডসেন্স হল একটি অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম, যা Google দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশন মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রদান করে এবং উপকারীদের মাধ্যমে টার্গেট করা হয়।গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে ওয়েবসাইট মালিকানাধীন কাজ করে, একটি ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুযোগ প্রদান করে। এই বিজ্ঞাপনগুলি আসছে গুগল এডসেন্স নেটওয়ার্ক হতে, যা বিভিন্ন প্রকারের অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে সরাসরি বিজ্ঞাপন প্রচার করে।

আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে প্যাসিভ ইনকাম করুন ৭টি  নতুন উপায়ে

যখন ওয়েবসাইটের দর্শকরা বা অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এই বিজ্ঞাপনগুলি দেখতে পায় এবং তারা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে পারে, তখন ওয়েবসাইট মালিক অথবা অ্যাপ মালিকের টাকা উপার্জন হয়। এটি একটি অনুকরণীয় মডেল, যেখানে আপনি বিজ্ঞাপনে ক্লিক বা ইম্প্রেশনের জন্য টাকা পান।

এডসেন্স দ্বারা প্রদান করা বিজ্ঞাপন মাধ্যমে ওয়েবসাইট মালিকানাধীন প্রায় সময় টাকা উপার্জন করতে সাহায্য করে এবং এটি একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের প্রচারের জন্য আরও বাজার পৌঁছাতে সাহায্য করে।

গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ইনকাম

গুগল এডসেন্স ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে। যা এবং সেটিতে এডসেন্স অ্যাকাউন্ট সংযোজন করতে হবে। তারপর এডসেন্স প্রোগ্রামে ইউটিউব ভিডিওগুলির মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে হবে। এটি কিছু পদক্ষেপে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে সেগুলো হলোঃ

প্রথমে আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল প্রয়োজন হবে। যাতে আপনি আপনার অরজিনাল কনটেন্ট আপলোড করেন। আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করার পর, আপনি ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে জয়েন হতে হবে। এটির জন্য আপনি আপনার চ্যানেলে ৪০০০ ঘন্টা দর্শন বা ওয়াচ টাইম এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।

এরপর আপনি যখন ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ হবেন, তারপর আপনার একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করতে করতে হবে এবং ইউটিউব চ্যানেল সংযোজন করতে হবে। একবার আপনি এডসেন্স একাউন্ট সংযোজন হবেন, তখন আপনি আপনার ভিডিওগুলিতে এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে পারেন।

যখন ভিডিওগুলি দেখা হবে এবং বিজ্ঞাপনে ক্লিক হবে, তখন আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। মূলত এই উপায়ে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা করা হয়।

লেখক কথা

গুগল এডসেন্স হলো একটি অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান। যা গুগল সরাসরি প্রচার করে থাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অ্যাপসএ এছাড়াও ইউটিউব ভিডিওতে। আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে কিংবা আপনি যদি অ্যাপ বানাতে পারেন এবং সেটি প্লে স্টোরে লঞ্চ করতে পারেন, এগুলোতে অনেক ধরনের বিজ্ঞাপন দেখাবে গুগল এডসেন্স।

আরো পড়ুনঃ ব্লগিং করে আয় করুন ঘরে বসে

এছাড়াও আপনার যদি একটি youtube চ্যানেল থাকে, এবং সেখানে যদি ভালো অডিয়েন্স থাকে, গুগল এডসেন্স শেখানো এড দেখিয়ে ইনকাম দেবে। এই ছিল আজকের বিষয়। যা আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন। এবং আপনি যদি ভালভাবে বুঝতে পারেন, তাহলে আপনার কাছের মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এতে তারাও google এডসেন্স এর বিষয়ে জানতে পারবে।