ফেসবুক আবেগী কষ্টের ক্যাপশন ২০২৫

ফেসবুক আবেগী কষ্টের ক্যাপশন ২০২৫

ফেসবুক আবেগী কষ্টের ক্যাপশন ২০২৫

মানুষের জীবনে আবেগ আছে আনন্দ দুঃখ কষ্ট নানা রকমের আবেগ আমাদের মনকে করে তোলে একটি বিষন্নময় আর এই বিষন্নয় থেকে দূরে থাকার জন্য কিছু কষ্টের ক্যাপশন আপনার জীবনকে গড়ে তুলতে পারে একটি আনন্দময় সুন্দর জীবন তাই চলুন ক্যাপশন গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে নিজের জীবনকে একটি সোনালীময় জীবন গোছানোর চেষ্টা করি। 

আলোচ্য বিষয়ঃ

  • ভালোবাসার স্ট্যাটাস
  • আবেগে কষ্টের স্ট্যাটাস
  • ফেসবুক আবেগী কষ্টের ক্যাপশন

ভালোবাসার স্ট্যাটাস

NOTE 1: আপনি যদি কখনো আবার তোমার ফিরে আসতে ইচ্ছে করে তবে আমি মৃত ভেবে ফিরে যেও কারণ এতো কিছুর পরে আর আমার পক্ষে সম্ভব না তোমায় সে আগের মত ভালোবাসা বা বিশ্বাস করা আমি কিভাবে মেনে নেব বল যাকে কিনা আমি নিজের চেয়ে ভালোবাসি ছিলাম সেই কিনা শুধুমাত্র নিজের স্বার্থের কারণে আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে যে কিনা আমার চোখের পানি সহ্য করতে পারতো না সেই কিনা আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া কান্নার দেখেও আমার দিকে ফিরেও তাকায় না ।

আরো পড়ুন: ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

NOTE 2: যদি কখনো শুনতে পাও আমি আর নেই অনুরোধ করে বলে গেলাম আমার জানাজায় তুমি এসো না আমি চাইনা সাদা কাপড়ে রানু আমার লাশটা তুমি দেখো আমি আমি চাই আমার চোখের কোনে অশ্রুকণা আর তোমার নজরে পড়ুক না আমি চাইনা  বেঁচে থাকতে যে মানুষটা আমার গুরুত্ব বোঝে নাই আমি মরার পরে সেই মানুষটা আমার জন্য আফসোস করো মনে পড়ে বলেছিলাম বেশিদিন বাঁচবো না।

আমি যেকোনো সময় মারা যেতে পারি দুর্বল করার চেষ্টা করো না কোন লাভ হবে না আমার অসুস্থতা নিয়ে আর তোমাকে কিছু বলি নাই তুমি জানতে আমার হার্টের প্রবলেম ছিল কষ্ট পেলে বাট টেনশন করলে আমি অসুস্থ হয়ে পড়তাম তারপর তোমার আমায় নিয়ে কখনো কিছু যায় আসে নাই তুমি দিব্যি তোমার মত করে আমাকে কষ্ট দিয়ে গেছো প্রিয় ।


NOTE 3: পৃথিবীতে সুখের ভাগীদার অনেকেই হবে কিন্তু আপনার দুঃখের ভার কেউ বইবে না তাই হাসুন সবার মাঝে কাঁদুন জায়নামাজে অহেতুক নিজের অসহায়ত্ব সবার মাঝে প্রকাশ করলে পাশে দাঁড়ানোর মানুষ থেকে হাসার মানুষই বেশি পাবেন মানুষ সুখের কথায় হিংসা করে দুখের কথায় সুযোগ খোঁজে তাই নিজের দুঃখ কষ্টের কথা অন্যদের না জানিয়ে একজনকে জানান যিনি দুঃখ দূর করার ক্ষমতা রাখে।

NOTE 4: নিজেকে নষ্ট করে ফেলেছি একটা সময় পড়ালেখায় ভালো ছিলাম কোন কিছু অল্পতেই মনে থাকতো আর আমার  অল্প সময়ে হয়ে যেত কিছুতেই আগ্রহ নেই হারিয়ে ফেলেছি কেন এক অজানা কারণে ।

ফেসবুক আবেগি কষ্টের স্ট্যাটাস

NOTE 5: সবকিছু ঠিকঠাক চলে তারপর কি জানি হয় অশান্তি লাগে মন প্রচন্ড খারাপ হয়ে যায় অসহায়ত্ব বেড়ে চলে যায় সেই মুহূর্তে কষ্টের গান শুনলে মন অনেক টাই ভালো হয়ে যায় এই গান তো আমার জন্যই লিখছে আরে এইসব তো আমার কথা নিজের অসহায়ত্ব কাউকে বোঝানো যায় না যার সাথে কথা বলতে মন চায় তাকেও পাওয়া যায় নামন খারাপের পরিমাণ তখন আরো বাড়ে যখন প্রতিটা মুহূর্তে সেই প্রিয় মানুষটির কথা মনে পড়ে আসলে কিছু সময় কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় এটাই বাস্।

NOTE 6:শেষ বারের মত আমি নীরবতার মায়ায় পড়ে গেলাম অভিযোগ অভিমান ভুলে নিজেকে নিয়ে বাঁচতে চাইলাম আজকাল কারো কথায় তেমন গায়ে মাখা হয় না কেউ বকলেও কিছু বলার ইচ্ছে করে না অপমান অবহেলা উপেক্ষা কোন কিছু নিয়ে তেমন মাথাব্যথা নেই আমার বেঁচে থাকতে হয় তাই বেঁচে আছি কোন কোন সময় হাসতে হয় বলে হাসি চুপ থাকতে হয় বলেই চুপ করে থাকে।

খুব বেশি কষ্ট হলে অঝরে চোখের পানিতে বুক ভাসায় তবুও কারো দুয়ারে চাইনা স্থানান্তর বাণী শুনতে নিজের ভেতর নিজের বসবাস গড়ে তুলেছি হাসতে হলে একাই হাসি কাঁদতে হলেও একাই কাঁদি তবুও অন্য কাউকে সুযোগ দেই না আমাকে কাঁদানোর কান্না লুকিয়ে বাঁচতে শিখেছি সেদিন কিছু মানুষ কান্না কি অস্ত্র বানিয়ে আঘাত করেছিল যেদিন তুমি চলে গিয়েছিলে আমার জীবন থেকে প্রিয়।


NOTE 7:আজকে সত্যিই মন থেকে বলছি তোমার মায়া থেকে বাহির হওয়ার জন্য যদি কোন ওষুধ থাকে এই পৃথিবীতে আমি ওইটাই খাইতাম কিন্তু বিশ্বাস কর কেন জানি না তোমার জন্য মায়া আমার আজো কমেনা প্রতিনিয়ত তোমার প্রতি মায়া বেড়ে যায় কেন জানি বেড়ে যায় তবুও নিজেকে বলতে পারিনা প্রিয় ।

NOTE 8: মানুষ যখন নিজের অনুভূতিগুলো অন্য কাউকে বোঝাতে পারেনা তখন সে চুপ হয়ে যায় আর কাউকে বোঝানোর ব্যর্থ চেষ্টা সে করেনা যতদিন যায় সে নিজেকে গুটিয়ে নেয় অন্যদের কাছ থেকে সে বুঝতে পারে দিনশেষে কেউ কারো নয় তাই সে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে আর নিজেকে সময় দিতে থাকে এত সময় পর মানুষ ভাবে সে তাদেরকে এড়িয়ে চলে সম্পর্ক রাখতে চাই না দোষটা তার ওপরেই পড়ে অথচ তাদের ব্যবহারের কারণে আজ সে ধরে দাঁড়িয়েছে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি আমার আপনার কারো পক্ষেই পরিবর্তন করা সম্ভব নয় আসলে এটাই বাস্তব।

আবেগে কষ্টের স্ট্যাটাস

NOTE 1:আমার প্রতি কখনো কারো মায়া জন্মায়নি শুধু আমার প্রেমে পড়েছিল কোন একজন কেউ কখনো আমাকে সত্যিকারের অর্থে ভালোবাসে নি আমাদের মাঝে শুধুই প্রেম হয়েছিল ভালোবাসা জন্মায় নেই আমি চেয়েছিলাম তোমায় নিয়ে কোন এক অজানা পথে হেটে চলে যাব তোমায় নিয়ে হাজারো স্বপ্নকথা সেই স্বপ্নকে উড়িয়ে দিয়ে তুমি হারিয়ে গেলে কোথায় অজানা পথে জানতে খুব ইচ্ছে করে প্রিয় কোথায় আছো কেমন আছো আহারে ভালোবাসা আহারে মায়া এরকম ভালোবাসা পৃথিবীতে আর কারো জন্য আমি চাইনা ভালোবাসা সত্য যদি সঠিক মানুষটি পাওয়া যায়

NOTE 2:আসলে কেউ কারো জীবনের জন্য বাঁচেনা। প্রতিটি মানুষের আলাদা জীবনে পাওয়া না পাওয়ার দুঃখ যন্ত্রণা গুলো আলাদাই হয়। কেউ উপলব্ধি করতে পারে না কে ভিতর থেকে কতটা ভেঙে যাচ্ছে কতটা অসুস্থ বোধ করছে কতটা কষ্ট পাচ্ছি কতটা যন্ত্রণা অনুভব করছি সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক মুহূর্ত গুলো তো জীবন শেখায় একা বেঁচে থাকতে শিখো প্রিয় পৃথিবীতে একাই বেঁচে থাকতে হবে। এই যে যাদের ছায়া ভেবে আমরা ভুল করি তাদের একটু সরে যাওয়াতে উপলব্ধি করতে পারি জীবনের প্রতিকূলতায় আমরা কতটা একা বাঁচি এই যে একাকিত্বের ধাক্কা খেয়ে উপলব্ধি করতে পারিনি জীবন কতই সুন্দর। আসলে বাস্তবতা বড়ই কঠিন প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে প্রিয়জন হারিয়ে যায়।

আরো পড়ুন: ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

NOTE 3:বাস্তবতা বড়ই কঠিন প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে প্রিয়জন হারিয়ে যায় জীবনের সবথেকে পছন্দের জিনিসগুলো হয়তো দামি নয়তো নিষিদ্ধ হয়তো অবৈধ নয়তো বা অন্য কারো আসলে এটাই বাস্তব প্রয়োজনে সবাই থাকে প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে সবাই দিন শেষে হারিয়ে যায়। একা বাঁচতে শিখুন একাই চলতে শিখুন তাহলে আপনার চলার পথ সুন্দর হবে কবিরা বলে যে..একা বাঁচতে জানলে পথে আরাম হয় আসলে এটাই বাস্তব।

NOTE 4:আমার না হওয়া ভালোবাসার ময়না পাখিটা আপনি সবসময় ভালো থাকবেন দোয়া করি। মন খারাপ করবেন না আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা রাখবেন ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলা নিশ্চয়ই আপনার মনের আশা পুরন করে দিবে।






অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ

অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ

তবে একটি বিশেষ অংশ হচ্ছে চুল পড়ার কারণ। অল্প বয়সে পাকার কারণে অনেকেই অনেক ধরনের চিকিৎসা গ্রহণ করে আসছেন বা করছেন তারপরও কোন ফলাফল পাচ্ছেন না তারপরও আবার যদি অল্প বয়সে চুল পেকে যায় সেটা হল আরও বিরক্তিকর ব্যাপার মানুষের কাছে অনেক হেনস্তার শিকার হতে হয় মানুষ কুটুকতি কর কথা বলে তবে এসব কথায় কান না দিয়ে আমাদের কথাগুলো মেনে চলুন তাহলে সঠিক সমাধান চলে আসবে আসলে আমাদের এই পুরো পোস্টগুলো মনোযোগ সহকারে আপনি পড়লে অল্প বয়সে কেন চুল পাকলো এবং পাকার কারণ কি এগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন

অল্প বয়সে চুল পড়ার কারণ

এছাড়া আপনার চুলকে কিভাবে মজবুত করবেন এবং কোন পদক্ষেপ গুলো অবলম্বন করবেন পদক্ষেপ গুলো অবলম্বনের ফলে আপনি যদি অল্প বয়সী চুল পাকা হতে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন সকল বিষয় নিয়ে থাকছে আজকের এই আলোচনা তাই দয়া করে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আপনি অল্প বয়সে চুল পাকা সংক্রান্ত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন :


আলোচ্য বিষয় :

  • চুল পড়া বন্ধের উপায় 
  • নতুন চুল গজানোর ওষুধ 
  • অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ 
  • পাকা চুল রোধ করার জন্য করনীয় কি কি

চুল পড়া বন্ধের উপায় 

চুল পড়া বন্ধ করার জন্য অনেকেই অনেক কিছু ব্যবহার করছেন বা করেছেন তবে অনেকে অনেক পরামর্শ শুনে কাজ করছেন তারপরও কোন সমাধান পাচ্ছেন না একবার যদি চুল পড়া শুরু করে সহজে তা থামানো যায় না চুল পড়ার কারণে চুল পাতলা হয়ে যায় মাথা টাকলা হয়ে যায় দেখতে খারাপ লাগে এবং শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে এই চুল পড়া চুল পড়া বন্ধের লক্ষ্যে বাজার থেকে আনা কেমিক্যালযুক্ত পণ্যের পরিবর্তে ঘরোয়া উপায় চুল পড়া বন্ধ করতে পারেন যেমন নিমপাতা পেঁয়াজের রস নারিকেলের দুধ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন

নিম পাতা :

আমাদের প্রায় সকলের বাড়ির আশেপাশে নিম গাছ দেখা যায়। এই নিম গাছ আমরা কি কি উপকারে ব্যবহার করতে পারি চলুন জেনে আসি নিম পাতার ব্যবহার অনেক আগ থেকেই সবাই করে আসে। নিম তেলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকাই ত্বকের জন্য অনেক কার্যকরী হয়ে থাকে আর চুলের বৃদ্ধি নির্ভর করে মাথার ত্বকের ওপর চুল পড়া রোধ করার সাথে সাথে নারকেল তেলের সাথে নিম পাতার রস চুলে ব্যবহারে দ্রুত লম্বা হয়ে থাকে ১০ থেকে ২০টি নিম পাতার রস নারকেল তেল মেশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে মাথার ত্বকে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসাবে কাজ করে তাছাড়া অলিভ অয়েল বা আমলকির তেলের সাথে নিশি ব্যবহার করতে পারেন এই টিপস গুলো আপনি যদি ফলো করেন হলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুল ঘন ও লম্বা হবে।

আরো পড়ুন: মাথা ব্যাথা হলে করণীয় কি

পেঁয়াজের রস :

পিয়াজের রস চুল বৃদ্ধি করতে একটি অন্যতম সহায়ক মাধ্যম পিয়াজি সালফার বিদ্যমান যার চুলের গোড়া শক্ত করতে অনেক সাহায্য করে থাকে পেঁয়াজের রস তেল এর সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে চুলের উন্নতি হয় নতুন চুল গজায় চুল কম পড়ে এবং মাথাই তেল মাখার ২০ থেকে ৩০মিনিট পর ধুয়ে ফেললে চুল ভালো থাকে এবং ভিন্ন রকম একটি ফলাফল পাওয়া যায়

নারিকেলের দুধ :

নারিকেল তেলের সাথে সাথে নারিকেলের দুধ অনেক উপকারী একটি জিনিস নারিকেল দুধে ক্ষতিকর রাসায়নিক না থাকায় নির্দ্বিধায় আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া নারকেল দুধ ব্যবহারে চুল পড়া রোধ করে দ্রুত চুল গজাতে সাহায্য করে।অন্যান্য ভেজস যেভাবে যে নিয়মে ব্যবহার করেন সেই নিয়মেই ব্যবহার করে যাবেন আপনি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করতে পারে এটি চুল পড়া কমাবে এবং চুপ চুলকে করে তুলবে মজবুত এবং সক্রিয় করতে অনেক ভূমিকা রাখে। 


নতুন চুল গজানোর ওষুধ 

হাড়ের ক্ষয় রোধে একটি ওষুধ পরীক্ষার সময় গবেষকগণ দেখতে পান যে এটা চুল বৃদ্ধি করতে সহায়ক ভাবে কাজ করছে। এক নতুন চিকিৎসা নিয়ে তাক মাথায় চুল গজানোর বিষয়ে আশাবাদী হয়ে উঠেছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষকরা বলছেন মাথায় চুল পড়া ঠেকানোর এক নতুন চিকিৎসা উঠতে পারে এমন একটি ওষুধ যা হাড়ের ক্ষয় রোধে ব্যাবহার করা হয়। তবে অনেক বলে নিম পাতা চুল পড়া বন্ধের অন্যতম কারন।তাই নিয়মিত নিমপাতা ব্যাবহার করবো।

অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ 

সকল মানুষের বৃদ্ধ বয়সে চুল পাকে। কিন্তু অনেক সময় অল্প বয়সে চুল পেকে যায়। সেক্ষেত্রে আমরা অনেকেই থমকে যায় অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ কি এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নাই বলে এদিকে নীতিবাচক হিসাবে দেখে থাকে তাই আপনি অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ সম্পর্কে জানলে মানুষকে এর জবাব দিতে পারবেন চলুন তাহলে শুরু করা যাক যেমন :

আরো পড়ুন: বিনামূল্যে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ নিয়ে আজই শুরু করুন

অল্প বয়সে চুল পাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে বংশগত কারণ বংশের মধ্যে রক্ত সম্পর্ক কারো অল্প বয়সে চুল পাকার ইতিহাস থাকলে তা অল্প বয়সে চুল পেকে যেতে পারে। হরমোন জনিত সমস্যা থাকলে অল্প বয়সে চুল পাকতে পারে হাইপারথাইরয়েডিজম সমস্যা থাকলে আপনার অল্প বয়সে চুল পেকে যেতে পারে। মানসিক অশান্তি কষ্ট টেনশন হতাশা হলো অল্প বয়সে চুল পাকার একটি অন্যতম কারণ বা মাধ্যম । পরিবেশ দূষণ বিশুদ্ধ খাবারের অভাবে বা পানির অভাবেও অল্প বয়সে চুল পেকে যেতে পারে। বয়সের তুলনায় ওজন অনেক বেশি হলে চুল পেকে পেতে পারে

পাকা চুল রোধ করার জন্য করনীয় কি কি 

নিয়মিত ফলমূল শাকসবজি খেতে হবে তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য সহযোগিতা করে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সবুজ শাক সবজি ও হলুদ ফলে উচ্চমাত্রায় বিদ্যমান। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি গ্রহণ করতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে যার ফলে রক্ত সরবরাহ স্বাভাবিক থাকে। গোসল করার সময় অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করা যাবে না ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে নিয়মিত চুলের পরিচর্য করতে হবে। চুল নিয়মিত আচড়াতে হবে।

মানসিক চাপ যাতে বেশি না হয় এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এবং সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ভিটামিন চুলে ব্যবহার করা যাবে না। বা কোন ওষুধ খাওয়া যাবেনা। 



ইংরেজিতে কথা বলার টিপস

ইংরেজিতে কথা বলার টিপস

আমাদের অনেকের ইংরেজিতে কথা বলার অনেক শখ থাকে । এছাড়া বর্তমান বিশ্বে ইংরেজি এর মূল্য কতটুকু সেটা যারা এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শুধু তারাই জানে । তাই কম বেশি সকলেরই ইংরেজি শেখার আগ্রহ থাকে । যেহেতু ইংরেজি কি আন্তর্জাতিক ভাষা তাই সকল কার্যক্রম বা আন্তর্জাতিক সকল কাজ ইংরেজিতেই হয়ে থাকে । আর আমরা ইংরেজি শিখতে গিয়ে বারবার থেমে যায় এর প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতিনিয়ত ইংরেজি শিখতে পারেনা । আর যারা ইংরেজি শিখছেন তাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।

ইংরেজিতে কথা বলার টিপস

আমরা অনেকেই ইংরেজি শিখেছি এবং ইংরেজি লিখতে পারি লেখার মত করে বলতে এবং লিখতে পারিনা । এতে আমাদের ভেতরে অনেক জড়তার অনুভব সৃষ্টি হয় । তবে ইংরেজি বলার ক্ষেত্রে বা ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম যদি আপনি মেনে চলেন তাহলে ইংরেজিতে কথা বলা বা ইংরেজিতে কমিউনিকেশন করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে দাঁড়াবে । তাই আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে ইংরেজিতে কথা বলার সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য কয়েকটি টিপস নিয়ে ।

আলোচ্য বিষয়

  • ইংরেজিতে কথা বলার সহজ উপায়
  • ইংরেজিতে কথা বলার রুলস
  • ইংরেজিতে কথা বলার কোর্স
  • ইংরেজিতে কথা বলতে যেভাবে প্র্যাকটিস করতে হবে
  • ইংরেজিতে কথা বলা সফটওয়্যার

ইংরেজিতে কথা বলার সহজ উপায়

ইংরেজিতে কথা বলার বেশ কিছু সহজ উপায় রয়েছে বা আছে । তার মধ্যে যে উপায় গুলো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কার্যকরী সে উপায়গুলো নিয়ে থাকছে এখনকার আলোচনার বিষয় । ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ইংরেজিতে চর্চা করতে হবে এবং ইংরেজি শব্দের অর্থ গুলো মুখস্ত করে নিতে হবে । শব্দগুলো মুখস্ত করার পাশাপাশি সেগুলোর সঠিক উচ্চারণ জানতে হবে তাহলে আপনি ইংরেজিতে সহজেই কথা বলতে পারবেন । তবে আপনার যদি উচ্চারণ ঠিক না হয় সে ক্ষেত্রে আপনি কথা বলার সময় বিভিন্ন দ্বিধায় সম্মুখীন হবেন বা লজ্জার মুখোমুখি হবেন । তাই ইংরেজিতে কথা বলার সহজ উপায় প্রতিনিয়ত বাংলা কথা বলার মধ্যে দু একটি করে ইংরেজি শব্দ ব্যবহার আপনাকে করতে হবে এবং আস্তে আস্তে এর ব্যবহার বাড়াতে হবে ।

আরো পড়ুন: ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

প্রতিদিন নিয়ম করে ইংরেজি শব্দ এবং শব্দ থেকে বাক্য তৈরি করার অভ্যাস গড়ে তুলুন । বাস্তব বিজ্ঞান কিংবা বাস্তবিক কর্মকাণ্ডের সময় আলাপচারিতা চেষ্টা করুন । এবং ইংরেজিতে কথা বলার সময় বড় মাধ্যম হচ্ছে বন্ধুকে খুঁজে বের করুন তার সাথে যদি আপনি দৈনিক ইংরেজি কথা বলার জন্য প্র্যাকটিস করেন তাহলে আশা করছি আপনার ইংরেজিতে কথা বলার প্র্যাকটিস হয়ে যাবে। আর এভাবেই আপনি ইংরেজিতে কথা বলার মধ্যে জটিলতা থাকবে না ।

ইংরেজিতে কথা বলার রুলস

ইংরেজিতে কথা বললে হবে না ইংরেজি কথা বলার ও বেশ কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে । যেহেতু ইংরেজি একটি আন্তর্জাতিক ভাষা সেহেতু এ ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া বর্তমান সময়ে সবচেয়ে উপযোগী একটি মাধ্যম এবং সিদ্ধান্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয় । তাই ইংরেজিতে কথা বলার জন্য শব্দার্থ মুখস্ত পাশাপাশি উচ্চারণ ঠিক রাখতে হবে এবং বাক্যের গঠন ঠিক রাখতে হবে তাহলে আপনার শব্দের অর্থ মুখস্ত আছে এবং আপনি উচ্চারণ ভালো পারেন কিন্তু বাস্তব গঠন করতে পারেন না । বা আপনি বাক্য যেভাবে গঠন করেছেন সেটি সঠিক গঠন পদ্ধতির নয় তাহলে আপনার বাক্য গঠনে হবে কিন্তু এটি কোন অর্থবোধক বাক্য তৈরি হবে না । এবং আপনি যার সাথে কথা বলবেন সে সঠিকভাবে আপনার কথা বুঝতে পারবে না তাই ইংরেজিতে কথা বলার জন্য বাক্য গঠন সম্পর্কে আপনাকে ধারণা রাখতে হবে ।

ইংরেজিতে কথা বলার কোর্স

এক সময় ইংরেজিতে কথা বলার মত কোন মাধ্যম ছিল না । সে ক্ষেত্রে সে সময় মানুষেরা ইংরেজি এর অভিধান দেখে শব্দের অর্থ মুখস্ত করে থাকতেন । এবং বাক্য গঠন করার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত চর্চার মধ্য দিয়ে ইংরেজি শিখেছেন এবং বাক্য গঠন করার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত ইংরেজি চর্চার মধ্য দিয়ে ইংরেজি ভাষাকে উপলব্ধি করতে শিখেছেন । তবে ইংরেজি শিক্ষার পদ্ধতি বর্তমানে উন্মুক্ত আপনি যদি অনলাইনে এর বিভিন্ন প্লাটফর্মে ইংরেজি শিক্ষার কোর্স লিখে সার্চ করেন তাহলে তাহলে আপনার সামনে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও কোর্স চলে আসবে এবং সেখান থেকে আপনি ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারেন । আর ইংরেজি শিক্ষার জন্য সবচেয়ে বড় মাধ্যম হল ইউটিউব।

আরো পড়ুন:  ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

আপনি ঘরে বসেই ইউটিউব এর মাধ্যমে দেশ বিদেশের বিভিন্ন শিক্ষকদের কাছ থেকে ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবেন । আর বাংলাদেশ ইংরেজি শিক্ষার জন্য বিভিন্ন প্লাটফর্ম রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাটফর্ম হলো টেন মিনিট স্কুল অন্যতম মাধ্যম । তবে ইংরেজি শিক্ষার কোর্সগুলোর মধ্যে কিছু সংখ্যক ফ্রি ফ্রি থাকে কিছু সংখ্যক পেইড থাকে । তবে ফ্রি এবং পেইড এর মধ্যে বেশ পার্থক্য থাকে বটে । তাই আপনার যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে পেইড করছে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন আর যদি সামর্থ্য না থাকে তাহলে ফ্রি ক্লাস গুলো দেখার মাধ্যমে আপনি অনায়াসে ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ।

ইংরেজিতে কথা বলতে যেভাবে প্র্যাকটিস করতে হবে

ইংরেজিতে কথা বলতে শেখার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে লজ্জা ত্যাগ করতে হবে । আপনার উচ্চারণ সঠিক হচ্ছে কিংবা না হচ্ছে কথা বলার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে প্রতিনিয়ত তাহলে দেখবেন আপনি যে ভুলটি করছেন সেটি পরবর্তীতে আর হবে না এবং আপনার উচ্চারণ ধীরে ধীরে সঠিক হতে থাকবে । তবে আপনি একবার ভুল বলেছেন বলে যদি লজ্জায় পরবর্তীতে ইংরেজিতে কথা না বলেন তাহলে আপনি কোনদিন ইংরেজিতে কথা বলতে শিখতে পারবেন না ।

প্রতিদিন নিয়ম করে ইংরেজি শব্দ চয়ন এবং শব্দ থেকে বাক্য তৈরি করার অভ্যাস গড়ে তুলুন । বাস্তব বিজ্ঞান কিংবা বাস্তবিক কর্মকান্ডের সময় আলাপচারিতার চেষ্টা করুন । একদিন দেখবেন ধীরে ধীরে ইংরেজি শেখার কালচার এবং প্র্যাকটিস চলে এসেছে আপনি যেখানে সেখানে ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন ।

ইংরেজিতে কথা বলার সফটওয়্যার

প্রাচীনকাল থেকে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য ইংরেজি পারে এমন কিছু মানুষের সাথে মানুষ মেশার চেষ্টা করতো এবং তাদের সাথে তাল মিলিয়ে কথা বলার চেষ্টা করত । কিন্তু বর্তমানে এর সমস্যার সমাধান অনেকটাই হয়ে গেছে তার কারণ হলো ডিজিটাল মাধ্যম এর মাধ্যমে । আপনি যদি ইংরেজি শেখা বা ইংরেজিতে কথা বলার পার্টনার না পান সে ক্ষেত্রে অনেক সফটওয়্যার পেয়ে যাবেন এবং আপনি সেই সফটওয়্যার এর সাথে প্রতিদিন ইংরেজি করে ফেলতে পারবেন । তার মধ্যে বেশ কিছু শেখার সফটওয়্যার এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু সফটওয়্যার আপনাকে বলতে পারি যেমন 

আরো পড়ুন: মাথা ব্যাথা হলে করণীয় কি

Knudge, me, quizlatr  ইত্যাদি এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি অনায়াসে ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবেন তাই আপনারা বেশি বেশি চর্চার মাধ্যমে ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত হন এই আশা ব্যক্ত রেখে ইংরেজি শেখার জন্য আপনার মঙ্গল কামনা করছি । আর এ পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন লাইক কমেন্ট করে আমাদের এই ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন ধন্যবাদ ।




  

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জানতে কি শেখা জরুরী

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জানতে কি শেখা জরুরী


একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডেভলপার হতে হলে কি কি জানা প্রয়োজন এবং সে বিষয় মূলত আমাদের আজকের এই আর্টিকেলগুলো যারা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্য ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে সব থেকে উত্তম এবং বড় ধাপ হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে কারণ ওয়েব ইনকামের ক্ষেত্রে যত প্লাটফর্ম আছে তার সবগুলোতে শীর্ষস্থান হল একজন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে সব থেকে উত্তম ধাপ কারণ ওয়েব ইনকাম এর ক্ষেত্রে যত প্লাটফর্ম আছে তার সবগুলোতেই শীর্ষ অবস্থান হলো একজন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর

এটি এমন একটি পেশা যা business কিংবা চাকুরীর পাশাপাশি অবসর সময় কে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে কটি পতি হতে পারেন কিন্তু তার জন্য আপনাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ব্যাসিক কিছু জিনিস জানা প্রয়োজন হবে তো চলুন জেনে নিই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে সকল তথ্য

পোস্ট সূচিপত্র 

  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিভাবে শিখব

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি 

প্রথমে আপনাকে জানতে হবে যে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট আসলে কি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট মূলত ডিজাইন এবং ছবি অনুসরণ করে ক্লাইন্ট এর ভাষা ও সার্ভার সাইট ভাষা ইউজ করে একটি ওয়েবসাইট এর পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়া হয়ে থাকে ওয়েবসাইট বানানো থেকে আরম্ভ করে নেটে লাইভ করা অবধি যে কাজ করা হয় সামগ্রিকভাবে তাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলা হয়ে থাকে এটি ওয়েবসাইট তোর একটি প্রক্রিয়া ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একজন ডিজাইনের সাথে সম্পর্কিত নয় বরং এটি কোডিং প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে পরিপূর্ণ ওয়েবসাইট সম্পন্ন করা হয়
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা 

আমরা কোন না কোন কাজে প্রতিদিন কোন কিছু খোঁজার জন্য ওয়েবসাইটে সার্চ করে থাকি আমাদের চারিদিকে যেমন প্রযুক্তির ছড়াছড়ি ঠিক তেমনি হাজার হাজার ওয়েবসাইটের ছড়াছড়ি বিধায় ব্রাউজিং প্রবণতা অনেকটাই বেশি আমাদের বর্তমান চাহিদা ওয়েবসাইটের চাহিদা বেশি থাকাই ওয়েবসাইট বৃদ্ধি ও জরুরি হয়ে পড়েছে। তাই বলা যায় ঠিক এই কারণেই ওয়েবসাইট এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদাও বর্তমানে অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে অনলাইনে অনেক ভাবেই সহজেই সবাই টাকা রোজগার করে থাকে

আরো পড়ুন: গুগল এডসেন্স কি?

কিন্তু তার অধিকাংশ অস্থায়ী অথবা ফান্ডের শিকার হয়ে থাকে কিন্তু ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অনেকের কাছে একটু কঠিন মনে হয় এই কাজ অনেকে শিখতে চাই না একদিকে যেমন চাহিদা বেশি অন্যদিকে ওয়েব ডিজাইনার বা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ডিমান্ড অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে বর্তমানে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বেরিয়ে চলেছে ফলে তাদের প্রোডাক্ট সেল বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন হয় একজন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের বা একজন ওয়েব ডেভলপারের যার কাজ হবে সেল জেনারেল করা অধিক মুনাফা অর্জন করা তাই একজন ওয়েব ডেভলপার হতে পারলে অনলাইন থেকে প্রতিনিয়ত কাজের নিশ্চয়তা আপনি পাবেন ফলে ইনকামের নিশ্চয়তা অনেক বেশি

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিভাবে শিখব 

আমরা সাধারণত কোন কিছু ইউটিউব অথবা ফেসবুকে সার্চ করে থাকি ইউটিউবে মূলত কোনো একটি নির্দিষ্ট টাইপের উপর অথবা একটি কোন নির্দিষ্ট লোকেশন এর ওপর ভিত্তি করে থাকে আপনাদের সঠিক গাইডলাইন দিতে মূলত আজকের এই আর্টিকেলগুলো অনলাইনে ফ্রিতে কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা খুব দক্ষতার সাথে আপনাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখাতে পারে তার মধ্যে w3schools অন্যতম একটি মাধ্যম

সেখানে আলাদা আলাদা করে প্রতিটি বিষয়ের ওপর বিস্তারিত ক্লাস দেওয়া আছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর বেসিক ধাপ অর্থাৎ এইচটিএমএল সিএসএস ইত্যাদি এসব বিষয়ে পরিপূর্ণ ধারণা নিয়ে আপনাকে এদিকে এগোতে হবে এর প্রত্যেকটি ধাপ খুব চমৎকারভাবে গোছানো আছে আসুন আজ আপনাদের মোটামুটি ধারণা দিই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মূল ধারণা গুলো সম্পর্কেHTML কি: HTML এর পূর্ণরূপ হচ্ছে(হাইপারটেক্স মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ) এটি মূলত ওয়েব ব্রাউজার এর ভাষা যা কোডিং এর মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে ওয়েবসাইট তৈরি করতে গেলে (এইচটিএমএল) অবশ্যই প্রয়োজন হবে আমরা অনলাইনে যা কিছু দেখি তা সম্পূর্ণ এইচ টি এম এল দ্বারা কোডিং এর মাধ্যমে লেখা হয়ে থাকতবে এই কাজের জন্য সব থেকে ভালো হয় Javascricript ব্যবহার করা 

আরো পড়ুন:  ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

Javascricript কি:এটি একটি ওয়েবপেজকে একটিভ করার জন্য ব্যবহার করা হয় এছাড়া ওয়েন পেজের মান উন্নয়ন ও সম্পদনে ব্যবহৃত হয় এবং ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরির কাজে এবং ওয়েব সার্ভার ও ক্লাইন্ট থাই অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে সাদৃশ্য তৈরি কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। PHP কি: এটি মূলত একটি ভাষা যা সার্ভার এর কাজে ব্যবহার করা হয় এটি এমন একটি স্ক্রিপ যা চলমান ওয়েব পেজ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে এটি উদ্ভাবন হয় ১৯৯৫ সালে রাম্মুস লারডরফ দ্বারা যার পূর্ণ নাম হলো পার্সোনাল হোম পেজ কোডিং ল্যাংগুয়েজ শিখতে গিয়ে প্রথমে হিমশিম খেয়ে বসে এবং অনেকেই শুরুতে হাল ছেড়ে দেয় তার মূল কারণ কোডিং এর জটিলতার কারণ কিন্তু পি এইচ পি খুব সহজে ঝামেলা ছাড়াই যেকোনো এডিটরের টাইপ করে ওয়েব সার্ভারে রেখে যেকোনো ব্রাউজারে দ্বারা দেখানো যায়

উপসংহার

আজকের আলোচনা থেকে আপনারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট আসলে কি এবং কিভাবে এটি ব্যবহার করে আপনার ক্যারিয়ার সুন্দর করতে পারেন এবং ক্যারিয়ারকে দাঁড় করিয়ে রাখতে পারেন এটি একটি জটিল প্রসেস মনে হতে পারে অনেকের কাছে তাই অনেকেই এটি শিখতে চায় না মনে রাখবেন বিষয়টি সামান্য জটিল বলে এর চাহিদাও সবার ওপরে তো বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলগুলো আপনাদের পড়ে ভালো লাগলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন আপনাদের কোন কোন বিষয়গুলো প্রয়োজন আমরা চেষ্টা করব আপনাদের সকল বিষয়গুলো আমাদের এই ওয়েবসাইটে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।


চুল পড়া বন্ধ করার উপায় কি জানুন

চুল পড়া বন্ধ করার উপায় কি জানুন

প্রিয় বন্ধুরা আপনি যদি চুল পড়া সমস্যার সাথে জড়িত হয়ে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে নিশ্চয়ই নিশ্চিত করছি যে এই পুরো পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং চুল কিভাবে ঘন করতে হয় এবং চুল পড়ার কারণ কি এ সকল বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা লাভ করতে পারবেন। তাই আপনাকে আরো নিশ্চিত করেছে যে আপনি একটি সঠিক জায়গায় ক্লিক করে সঠিক পোস্ট পড়তে এসেছেন। কেননা চুল পড়ার মত ভয়াবহ সমস্যার মুখোমুখি সবাইকেই পড়তে হয়।

চুল পড়া বন্ধ করার উপায় কি জানুন

আর সাধারণত শহরের বসবাস কিন্তু মানুষের চুল আরো বেশি পড়ে যায়। এবং এর জন্য অনেকে অনেক ধরনের তেল বা ভিটামিন ব্যবহার করে থাকেন বিভিন্ন ফেসবুক পেজ থেকে তেল কিনে প্রতারিত হচ্ছেন তবুও চুল পড়া ঠেকাতে পারেননি। তাই আর চিন্তা ভাবনার কোনো কারণ নেই চলুন চুল পড়া বন্ধ করার কিছু উপায় সহ চুল পড়া সংক্রান্ত বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো :

আলোচ্য সূচিপত্র

  • চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
  • চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন কি
  • চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়
  • অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
  • চিরতরে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
চুল পড়া বন্ধ করার উপায়

চুল পড়া এর মত ভয়াবহ সমস্যা থেকে যদি আপনি চিরতরে মুক্তি পেতে চান তাহলে বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে বা বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে আপনি এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যেতে পারেন। প্রথমত আপনি যে পানিতে গোসল করেন সেই পানি পরিবর্তন করে ফেলতে হবে। কিছু অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে যার মাধ্যমে আপনি চুল পড়াকে রোধ করতে পারেন মাথাকে সবসময় পরিষ্কার রাখুন এবং চুল যেহেতু পুষ্টির অভাবে পড়ে যায় তাই চুলে পুষ্টির যোগান দিন যার মাধ্যমে আপনার চুল হয়ে উঠুক আরো মজবুত ও অনেক শক্তিশালী।

আরও পড়ুনঃ  ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

এবং মাথার চুল সবসময় খাঁটি তেল ব্যবহার করতে থাকবেন। আর মাথায় অতিরিক্ত খুশকি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। এবং মাথাকে সবসময় ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য খাঁটি সরিষার তেল কিংবা খাঁটি নারিকেল তেলের ব্যবহার এর বিকল্প কিছুই হতে পারে না। উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণের মাধ্যমে আপনি চুল পড়া বন্ধ করতে কিছুটা পারেন।

চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন কি কি

যেহেতু ভিটামিন এবং পুষ্টির অভাবে মাথার চুল ঝরে পড়ে তাই চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন সম্পর্কে জানা অবশ্যই প্রয়োজন এবং আরো জানতে হবে যে কোন ভিটামিনের অভাবে  মাথার চুল পড়ে যায়। তাহলে সেই ভিটামিন কে যদি আমাদের চুলের যোগান দিতে পারি তাহলে চুল পড়া বন্ধ করতে আমরা সক্ষম হতে পারি। সাধারণত ভিটামিন বি এর যোগান দিতে হবে এবং ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবারগুলো গ্রহণ করতে হবে আমাদের।

এবং এর পাশাপাশি ভিটামিনটি সমৃদ্ধ খাবার গুলো গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন ডি চুল পড়া সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন বি চুলের কোষ গঠনে সাহায্য করে এবং চুল পড়া সমস্যা কে সমাধান করতে অনেকটাই ভূমিকা পালন করে থাকে।

চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়

চলুন এখন আমরা জেনে নিই চুল পড়া বন্ধ করার কিছু প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে। বর্তমানে যেমন চুলপাড়া রোধ করার জন্য বিভিন্ন হারবাল তেল কিংবা চুল পড়ে গেলে আমরা হেয়ার ড্রেসার করে থাকি কিন্তু প্রাচীনকালে এ সকল পদ্ধতি কিছুই ছিল না। সে সময়ের মানুষ কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে চুল পড়া কে বন্ধ করতো সে বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক। প্রাচীনকালে মানুষ চুল পড়া বন্ধ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে মৌসুমী ফলগুলো এবং শাকসবজি গুলো বেশি বেশি খেতেন। এবং এরা, এর পাশাপাশি নারিকেল তেল এবং বাদামের তেল নিয়মিত ব্যবহার করতেন। নারকেল তেল এবং বাদামের তেল এর মিশ্রণ চুলে ব্যবহার করলে বা মাথায় আলতো ভাবে মেসেজ করলে আরো শক্ত এবং মজবুত হয়।

আরও পড়ুনঃ শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যা হয়

নারিকেল তেল ও বাদামের তেল চুলের গোড়ায় পুষ্টি যোগদান করে। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিডেন্ট ও খনিজ লবণযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে তাহলে আপনার চুল সুরক্ষিত থাকবে এবং শক্তিশালী ও মজবুত হবে। আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে সকল পদ্ধতি অবলম্বন করার জন্য চুল পড়া বন্ধ করতে পারেন।

অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধ করার উপায়

অতিরিক্ত হেয়ার ফল বা চুল পড়া বন্ধ করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিনযুক্ত খাবার এবং ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। তাহলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুল না পড়ার কারণে আরো বেশি ঘন চুল হবে। এবং চুলগুলো হবে অনেক সতেজ এবং মজবুত। তাই আপনার খাদ্য তালিকায় এমন কিছু খাবার রাখুন যে খাবারগুলো প্রচুর পরিমাণ খনিজ লবণ ও আয়রন রয়েছে এ সকল খাবার গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী এবং অপরিহার্য। এবং এর পাশাপাশি ডিমের কুসুম, কলা, মিষ্টি আলু এবং কলিজা মাশরুমের মতো ইত্যাদি খাবার গ্রহণ করা অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনি যদি নিয়ম করে এই সকল খাবার গ্রহণ করেন তাহলে আপনার চুল পড়া থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবেন এবং সমাজের কাছে মুখ দেখাতে পারবেনা।

চিরতরে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়

এতক্ষণ আমরা চুল পড়া বন্ধ করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জেনেছি তবে অনেক উপায় রয়েছে যেগুলো দুই এক মাসের জন্য কার্যকরী ভূমিকা রাখলেও চিরতরে চুল পড়া বন্ধ হয় না। তাই চিরতরে চুল পড়া বন্ধ করা বা চুল পড়ার সমস্যা সমাধানের জন্য যে সকল পদক্ষেপগুলো নেওয়া উচিত বা যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করলে অতি দ্রুত চিরতরে চুল পড়া বন্ধ হবে চলুন সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক। চিরতরে চুল পড়া বন্ধ করার জন্য আপনি নিমপাতার রস ও নারিকেল তেলের সাথে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া পেয়াজের তেল বা পেঁয়াজের রস চুল পড়া বন্ধের ক্ষেত্রে বেশ কার্যকারী ভূমিকা রেখেছে ।

আরও পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কি এবং একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব

এছাড়া কালো জিরার তেল মাথার ত্বকে সুস্থ রাখে এবং চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে হারবাল তেল এবং আমলকির তেল চুল পড়া বন্ধের জন্য বেশ কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। তাই আপনি যদি আপনার চুল পড়ার সমস্যাকে অতি দ্রুত চিরতরে বিদায় জানাতে চান তাহলে তেল গুলো ব্যবহার করতে পারেন এবং চিরতরে চুল পড়া বন্ধ করতে পারেন। আশা করছি আপনি চুল পড়া বন্ধের বেশ কিছু উপায় বা টিপস সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান লাভ করতে পারছেন তাই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের মাঝে কিংবা আপনার ভালোবাসার মানুষের কাছে বা সোশ্যাল মিডিয়ার যেকোনো অ্যাকাউন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না 

প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

প্রিয় পাঠক আপনি যদি এই রূপচর্চা করার জন্য সঠিক পদ্ধতি না পান তাহলে এই পুরো পোস্টটি আপনার জন্য আপনি এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে রূপচর্চা করতে হয় এই বিষয়ে ধারণা পাবেন বলে আশা করি। আমরা সকলের সার্বিক দিক বিবেচনা করে আলোচনা করার চেষ্টা করব যে প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চা কিভাবে করা উচিত এবং যেন আপনার স্কিন সৌন্দর্যের ক্ষতি না হয় সে বিষয়টি লক্ষ্য করেই সম্পূর্ণ আলোচনা করার চেষ্টা করব।

প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

সকলে সুন্দর হতে চাই যার কারনে সবার রূপচর্চা করা প্রয়োজন হয়। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা সবচেয়ে বেশি রূপচর্চা করে থাকেন। তবে রূপচর্চা করার জন্য বৈজ্ঞানিকভাবে আধুনিক বিভিন্ন ক্রিম এর আবিষ্কার হয়েছে তবে পূর্বে মানুষ বা পূর্বের রাজা রানী কিভাবে নিজেদের রূপচর্চা করতেন বা কোন পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে থাকতেন সে সকল বিষয় নিয়ে থাকছে আজকের এই আলোচ। তাই ঘরে বসে আপনি যদি নিজের সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আজকের এই প্রাকৃতিক উপায় জেনে নিন।

পোষ্ট সূচিপত্র

  1. ব্রণ যুক্ত ত্বকের যত্ন
  2. কলা মুখে দিলে কি হয়
  3. ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফর্সা হওয়ার উপায়
  4. সকালে খালি পেটে কি খেলে ত্বক ফর্সা হয়
  5. কাঁচা হলুদ খেলে গায়ের রং ফর্সা হয় কি 

ব্রণ যুক্ত ত্বকের যত্ন

ব্রণ যুক্ত ত্বকের যত্ন কিভাবে নিবেন এ ব্যাপারে যদি আপনার কোন ধারণা না থাকে তাহলে আপনি আপনাকে সবচেয়ে কার্যকার কিছু ধারনা দেব। আপনার ত্বকে বা মুখমন্ডলে যদি প্রচুর পরিমাণ থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যে পদ্ধতি গুলো নিতে পারেন তার মাধ্যমে আপনার ত্বকের যত্ন নেবেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আপনার খাবার তালিকা পরিবর্তন করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ সবচেয় বেশী প্রোটিন কোন খাবারে 

খাবার তালিকায় প্রথমত প্রচুর পরিমাণ ফল ও শাকসবজি রাখতে হবে। এবং জাতীয় ও ভাজাপোড়া মসলাদার খাবার বর্জন করে চলতে হবে। তার ত্বক সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং যদি ছেলেদের ক্ষেত্রে হয় তবে ঘন ঘন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন উত্তম বলে মনে করা হয়। এবং মাথার চুল তেল দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন সে তেল মুখ মন্ডলে লেগে না যায়। আপনি এ পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনার ত্বকের যত্ন নিয়ে থাকতে পারেন।

কলা মুখে দিলে কি হয়

চলুন আমরা জেনে নেই যে কলা মুখে দিলে কি হয় বা মুখে কলা ব্যবহার করলে কোন উপকার গুলো হয়ে থাকে। আমরা জানি যে কলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারে একটি ফল তবে আপনার রূপচর্চার ক্ষেত্রে কিংবা ত্বক সুন্দর করতে কলার ব্যবহার কেমন উপকার আনতে পারে এই বিষয়ে জানা সবচেয়ে জরুরী। এতে আপনি ঘরোয়া উপায়ে আপনার ত্বকের যত্ন নিতে পারবেন। এবং মুখমন্ডলের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকে। এছাড়া ব্রণ সরাতে কিংবা মুখমন্ডলের অতিরিক্ত তোল ভাব কমাতে কলার বিকল্প কিছুই নেই বললেই চলে তাই কলা একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হিসাবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

মুখমন্ডলের আদ্রতা বজায় রাখা এবং ত্বককে সুন্দর রাখার জন্য কলার ব্যবহার অনেকেই করে থাকেন এবং এসব ব্যবহার ৯৯ % কার্যকরী হয়। তাই আপনি চাইলে আপনার ত্বক কলা ব্যবহার করতে পারেন এবং কলার পেস্ট তৈরি করে ঘুমানোর আগে সেটি মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন। আশা করছি আপনি সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন যে মাধ্যমে ত্বকের যত্ন নিতে হয় এবং ত্বকের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে কলার ভূমিকা কতগুলো এবং কি ।

ঘরোয়া পদ্ধতি ফর্সা হওয়ার উপায়

পৃথিবীতে সবাই সৌন্দর্য হতে চায় সবাই ফর্সা হতে চায়। আর আপনিও যদি ফর্সা হতে চান তাহলে ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে ফর্সা হবেন এই বিষয়ে সম্পর্কে থাকছে এখনকার আলোচনা।  ঘরোয়া ভাবে কিভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য যে সকল পদক্ষেপগুলো আপনি অবলম্বন করবেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে লেবুর রস ব্যবহার করতে হবে। নিয়মিত ত্বকে লেবু ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন দাগ কেটে যায় এবং ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য করে। এছাড়া হলুদের ব্যবহার হলুদ ব্যবহার করে বাটা হলুদ কিংবা হলুদ গুঁড়ো ত্বক ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।

আরও পড়ুনঃ বিনামূল্যে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ নিয়ে আজই শুরু করুন

আশা করছি আপনি ঘরোয়া উপায় কিভাবে ফর্সা হবেন এ বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন আর আমি উপরোক্ত যে আলোচনাটুকু করেছি সেখান থেকে আপনি ধারণা নিয়ে সেগুলো পোস্ট তৈরি করে নিয়মিত ব্যবহার করুন তাহলে আশা করছি আপনি ফলাফলটি পেয়ে যাবেন।

সকালে খালি পেটে কি খেলে ত্বক ফর্সা হয়

খাবারের নিয়ম তান্ত্রিক কিংবা খাবারের যে তালিকা থাকে সেই খাবার তালিকা খাবার গুলো আমাদের শরীরের ওপর অনেক প্রভাব ফেলে এবং এর পাশাপাশি আমাদের ত্বকের ওপর অনেক প্রভাব পড়ে। তাই সকালে খালি পেটে কি খাবার খেলে তখন হয় এ ব্যাপারে যদি আপনার কোন ধারণা থাকে তাহলে চলুন আলোচনা করার চেষ্টা করি যে সকালে যে সকল খাবার খাওয়ার অভ্যাস করলে আপনার ত্বক ফর্সা হতে পারে।

প্রথমত সকালে আপনাকে খালি পেটে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এবং এর পাশাপাশি কাঁচা ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে আর আপনি যদি এই অভ্যাসগুলোকে নিয়মের মধ্যে আনতে পারেন তাহলে আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সক্ষম হবেন বলে মনে করি। এছাড়া খালি পেটে গ্রীন টি, টমেট্‌ কলা্‌ বাদাম গাজর ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে নিয়মিত তাহলেই আপনার, ত্বকফর্সা হতে পারে।

কাঁচা হলুদ খেলে গায়ের রং ফর্সা হয় কি 

আপনারা প্রচলিত বিয়ে বাড়িতে বিভিন্ন হলুদের অনুষ্ঠান দেখেছেন যেখানে সেটার নাম গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান বলা হয়ে থাকে। তবে আপনি কি জানেন? গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে বর এবং কনেকে কেন গায়ে হলুদ লাগানো হয়ে থাকে? কেননা কাঁচা হলুদ শরীরের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। কাঁচা হলুদের প্রচুর পরিমাণ রাসায়নিক পদার্থ থাকে আরো বেশি ফর্সা করে তুলতে সাহায্য করে থাকে। এবং আপনারা জেনে অবাক হবেন যে কাঁচা হলুদ মানুষের ত্বককে আরো ফর্সা করতে ম্যাজিক এর মত কাজ করে থাকে।

আরও পড়ুনঃ HGZY/BDT গেম খেলে আয় করুন লাখ টাকা

তাই অনেকেই ত্বক বা রূপচর্চার এর জন্য কাঁচা হলুদ ব্যবহার করেন। তাই আপনি যদি প্রাকৃতিক পায়ে রূপচর্চা করতে চান বা আপনার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান সেক্ষেত্রে কাঁচা হলুদের বিকল্প কিছুই হতে পারে না। তাই নিয়ম করে আপনি প্রতি নিয়ত কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারেন এবং কাঁচা হলুদ বেটি নিয়ে মুখমণ্ডলে এবং শরীরের আরো বেশি উজ্জ্বল করতে চান সে ক্ষেত্রে সে অংশগুলোতে ব্যবহার করতে পারেন।

উপসংহার

বন্ধুরা আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলগুলো আপনারা পড়ে অনেকটাই উপকৃত হবেন যদি কথাগুলো ভাল মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন। আশা করি আমাদের এই টিপস গুলো অবলম্বন করে আপনারা উপকৃত হবেন। এবং আমাদের আর্টিকেলগুলো ভালো লাগলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করুন ধন্যবাদ।

Google pay একাউন্ট খোলার নিয়ম  কিভাবে  Google pay একাউন্ট

Google pay একাউন্ট খোলার নিয়ম কিভাবে Google pay একাউন্ট

Google Pay আজকাল একটা জনপ্রিয় পদ্ধতি হয়ে উঠছে বা উঠেছে যাইহোক অনেক লোক এখনওGoogle Pay একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পূর্ণরূপে অবগত নয় তাই কেউ যদি সঠিকভাবে গুগলে অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি তার জন্য গুগল এখন অনেক দেশে সমর্থিত এবং জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে।

Google pay একাউন্ট খোলার নিয়ম  কিভাবে  Google pay একাউন্ট

যারা এই বিষয় সচেতন নন তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি আমরা গুগল একাউন্টের খোলা সাথে সম্পর্কিত নিয়ম কানুন গুলি পর্যালোচনা করার চেষ্টা করব বিষয়টি জানার পাশাপাশি আপনি Google Pay কি Google Pay থেকে অনলাইন পেমেন্ট পদ্ধতি এবং গুগল একাউন্ট সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন সুতরাং গুগল একাউন্ট খোলার সম্পন্ন নিয়ম জানতে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন

আলোচ্য বিষয় সমূহ

  • গুগল পে কি
  • গুগল পে একাউন্ট কি
  • গুগল পে বাংলাদেশ
  • গুগল পে একাউন্ট খোলার নিয়ম

গুগল পে পূর্বে এন্ড্রয়েডনামে পরিচিত ছিল গুগল পে সাধারণত একটি ডিজিটাল ওয়ালেট প্ল্যাটফর্ম এবং গুগল দ্বারা পরিচালিত অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম মূলত এ প্লাটফর্মটি মোবাইল ডিভাইসের মাধ্যমে ইন অ্যাপ অনলাইন এবং ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ হীন কেনাকাটা সক্ষম করে থাকে ব্যবহারকারীরা (android mobile phone )এর পাশাপাশি ট্যাবলেট এবং স্মার্ট ঘড়ির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করে থাকতে পারেন বা করেন

আরো পড়ুন: ব্লগিং করে কিভাবে আয় করবেন জেনে নিন

বর্তমান ডিজিটাল যুগে পরিণত হওয়ার সাথে সাথে অনলাইন প্রেমেন্ট পদ্ধতি হিসেবে অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন একজন গুগল পে ব্যবহারকারীর তাদের নিজস্ব একাউন্ট ব্যবহার করে অবিলম্বে অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ পাঠাতে এবং গ্রহণ করতে পারেন টাকা লেনদেনের মাধ্যম হিসাবে গুগল প্লে (কিউআর কোড )বা ইউ পি আই ব্যবহার করা হয়ে থাকে আমরা যেমন অনলাইনে মোবাইল রিচার্জ বিল পেমেন্ট ইত্যাদি করে থাকি তেমন( Google pay ) এর মাধ্যমে খুব সহজে অনলাইন লেনদেন করা যায় যাই হোক শুধুমাত্র গুগল খোলার নিয়ম অনুযায়ী একটি অ্যাকাউন্ট খুলেই লেনদেন করা সম্ভব হয়ে থাকে

Google pay account কি

Google play পরিসেভাটি ব্যবহার করার জন্য গুগল পে ব্যবহারকারীদের একটি অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে গুগল পে ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট কেGoogle pay অ্যাকাউন্ট বলা হয় যেহেতু গুগল পে আজকাল অনলাইন পেমেন্টের জগতে দেখার জন্য একটি ভালো জায়গা দখল করে রেখেছে যে দেশে Google pay সামর্থিত সে দেশের প্রায় প্রতিটি নাগরিক Google pay উপভোগ করে থাকেন

আরো পড়ুন: ছবি এডিট করার জনপ্রিয় কয়েকটি সফটওয়্যার

এমনকি তারা সঞ্চয় হিসেবে Google pay অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করে রাখেন কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বিশ্বের অনেক দেশ Google pay অ্যাকাউন্ট খোলা থাকলেও কিছু দেশ আছে যেখানে Google pay সুবিধা উপভোগ করা যায় না বা করতে পারেনা অর্থাৎ সে দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে গুগল পেয়ে পরিষেবাটি

Google payবাংলাদেশ

পৃথিবীর অনেক দেশে গুগল সেবাটি পাওয়া গেল বাংলাদেশGoogle pay সেবা নাই গুগল কোম্পানি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে গুগল পে একাউন্টে যোগ করার অনুমতি দেননি বিকাশ ,ক্যাশ, রকেট, লেনদেনের সাথে Google pay সার্ভিস বাংলাদেশ চালু হলে বাংলাদেশী নাগরিকরা অনেক উপকৃত হবেন যেমন নেপাল এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে স্বীকৃতি নয় নেপাল একাউন্টের মত গুগল পে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যোগ করা হয় নাই

হতে পারে বাংলাদেশের আইসিটি বিভাগ বা অন্য কোন সমস্যার কারণে বাংলাদেশ থেকে উল্লেখিত অর্থ গ্রহণ করা সম্ভব হয় না ভবিষ্যতে সরকার Papyalএবং google মতো পরিষেবা প্রদানকারীদের পরিবেশগুলি গ্রহণ করতে আমাদের সক্ষম করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন যদিও এই পদক্ষেপগুলো বাংলাদেশে পাওয়া যায় না নেপাল এবং google পরিসভা গুলি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত এ পাওয়া যায়

গুগল পে একাউন্ট খোলার নিয়ম

Google pay কি তা জানার পরে আমাদের অবশ্যই গুগল একাউন্ট খোলার সাথে সম্পর্কিত সমস্ত নিয়ম জানতে হবে আজকাল ভারত এবং অন্যান্য দেশের লোকেরা ব্যাপকভাবে গুগল পরিষেবা গ্রহণ করছেন এখনো অনেক লোক আছে যারা google পে একাউন্ট খুলতে কি নিয়ম-কানুন বা জিনিসগুলো মনে রাখতে হবে তা ভালো হবে জানেন না বা বোঝেন না

  • একটি Google pay অ্যাকাউন্ট খুলতে আপনাকে আগে থেকেই কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস সংগ্রহ করে রাখতে হবে এখন চলুন জেনে নেওয়া যাক Google pay অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি জিনিস গ্রহণ করতে হবে
  • তারা সবাই জানে যে গুগলের যে কোন সেবা প্রদানের জন্য একটি জিমেইল একাউন্টের দরকার হয় এবং এই ক্ষেত্রে একটি গুগল একাউন্ট খুলতে আপনার একটি জিমেইল একাউন্ট রাখতে হবে
  • Google pay অ্যাকাউন্ট এবং অ্যাপস ব্যবহার করার জন্য কুতুবতির ইন্টারনেট প্রয়োজন ধীরগতির ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে অ্যাপ ডাউনলোড এবং ইন্সটল হিল বা ধীরগতি হতে পারে এর জন্য আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে মোবাইলে দ্রুত ইন্টারনেটের ব্যবস্থা
  • Google pay পরিষেবা পাওয়া যায় এমন সমস্ত দেশে আপনার অবশ্যই একদিন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রাখতে হবে উদাহরণস্বরূপ যদি একজন ভারতীয় নাগরিকের একটি ভারতীয় ব্যাংক একাউন্ট থাকা উচিত বলে মনে করি ইউপিআই এর সাথে ব্যান্ড অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করার পরে ব্যক্তি সমস্ত ধরনের অনলাইন আর্থিক লেনদেন সম্পূর্ণ করতে পারেন
  • একাউন্ট খোলার নিয়ম অনুযায়ী সেই ব্যাংকের ডেবিট কার্ড থাকতে হবে
  • একটি মোবাইল নাম্বার থাকতে হবে যেমনটি আমরা ভারতীয় নাগরিকদের উদাহরণ দিয়েছি এক্ষেত্রে আপনার কোড নাম্বারটি অবশ্যই ব্যাংক একাউন্টে নিবন্ধিত হতে হবে

উপরের সমস্ত জিনিস যদি সম্পর্কিত এবং সংগ্রহে থাকে তাহলে অবশ্যই google account খোলা যেতে পারে এবার চলুন জেনে আসা যাক গুগল কি অ্যাকাউন্ট এবং অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি পদক্ষেপ নিতে হয়

Google পে ডাউনলোড

একটি অ্যাকাউন্ট খোলার প্রথম ধাপ হল গুগল স্টোরে এগিয়ে গুগল অ্যাপটি ডাউনলোড এবং ইন্সটল করা আপনি যদি একটি ইতিমধ্যে মোবাইল ডিভাইসে ইন্সটল করে থাকেন তবে এটি আপডেট কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন আপডেট ভার্সন না থাকলে প্লে স্টোরে গিয়ে আপডেট করে নিতে হবে।ফোন নাম্বার যোগ করুন। একবার অ্যাপটি ডিভাইসে ডাউনলোড হয়ে গেলে একটি সরাসরি খুলতে হবে তারপর ফোন নম্বর যোগ করতে হবে যেই নাম্বারে একাউন্টটি খুলবেন সেই নাম্বার ব্যাংক একাউন্টে হয়েছে কিনা সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে কারণ পরবর্তীতে আপনার প্রদত্ত মোবাইল নম্বরটি এসএমএস এর মাধ্যমে যাচাই করা হবে তারপর চালিয়ে যান বোতামে ক্লিক করুন

গিন এরপরে গুগল কিভাবে কাজ করবে এবং গুগল একাউন্ট খোলার নিয়ম গুলি অ্যাকাউন্ট লগ ইন এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ এই পর্যায়ে আপনি একটি অপশন দেখতে পাবেন ওই অপশনে ক্লিক করলে প্রদত্ত জিমেইল অ্যাকাউন্ট দেখাবে জিমেইল অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করার পরে জিমেইল অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল নম্বর উভয় চেক করুন এবং এ ধাপটি সম্পন্ন করতে স্বীকার করুন এবং চালে যান বোতামে ক্লিক করতে থাকুন।মোবাইল নাম্বার যাচাই প্রদত্ত মোবাইল নম্বরটি সঠিক হলে একটি ওটিপি কোড বা পাসওয়ার্ড এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠানো হবে আপনাকে ওই ওটিপি যাচাই করতে নম্বরটি পড়তে হবে এবং গুগল অ্যাপ দ্বারা যাচাই করতে হবে যদি মোবাইলে এসএমএস ফাংশন থেকে সরাসরি যাচাই না করা তাহলে অ্যাপে প্রবেশ করে ওটিপি প্রদান করার পরে বেসিক গুগল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

তবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হলে এই শর্তে ব্যাংক থেকে টাকা নেওয়া বা লেনদেনের মতো সুবিধা নেওয়া যেতে পারে কারণ এখানে এখন পর্যন্ত ব্যাংক একাউন্ট যোগ করা হয়নি গুগল এর সাথে ব্যাংক একাউন্ট লিংক করার ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু প্রক্রিয়া জড়িত থাকে
ডায়াবেটিস কি  - কত বয়স হতে ডায়াবেটিস শুরু হয়

ডায়াবেটিস কি - কত বয়স হতে ডায়াবেটিস শুরু হয়

ডায়াবেটিস কি  - কত বয়স হতে ডায়াবেটিস শুরু হয়

প্রিয় পাঠক আপনি কি ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে ভুগছেন আপনি কি ভাবছেন আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা তো চলুন জেনে আসা যাক ডায়াবেটিস সম্পর্কিত সকল তথ্য:-

পোস্ট সূচীপত্র

  • ডায়াবেটিস কি
  • ডায়াবেটিস অর্থ কি
  •  ডায়াবেটিস কত থেকে শুরু হয়
  • ডায়াবেটিসের লক্ষণ সমূহ কি কি
  • ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কি কি

ডায়াবেটিস কি

ডায়াবেটিস হলো একটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা যা যখন তখন ঘটে শরীর রক্ত শর্করা গ্লুকোজ মাত্রা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না গ্লুকোজ শরীরের কোষের জন্য শক্তির একটি অত্যাবশ্যক উৎস কিন্তু স্বাস্থ্যগত জটিলতা প্রতিরোধ করার জন্য এটি সঠিকভাবে পরিচালনা করা প্রয়োজন দুটি প্রধান ধরনের ডায়াবেটিস আছে

আরো পড়ুন:ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

ডায়াবেটিস অর্থ কি

ডায়াবেটিস হলো একটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা অবস্থা যেখানে শরীর হয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করে না বা কার্যকর ভাবে যে ইনসুলিন তৈরি করে তা ব্যবহার করতে পারে না ইনসুলিন একটি হরমোন যার রক্তে শর্করা গ্লুকোজ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ইনসুলিনের সমস্যা হলে তা রক্তে গ্লুকোজের উৎস মাত্রার দিকে নিয়ে যায়

দুটি প্রধান ধরনের ডায়াবেটিস আছে:-

1. শরীর ইনসুলিন তৈরি করে না এটি সাধারণ শিশু বা অল্পবয়স্কদের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং পরিচালনার জন্য ইনসুলিন থেরাপির প্রয়োজন হয়
2. শরীর হয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করে না বা কোষগুলো ইনসুলিনের প্রতি ভালোভাবে সাড়া দেয় না আরো সাধারণ এবং এটি প্রায় ডায়েট ব্যান এবং ওজনের মত জীবনযাত্রার কারণগুলির সাথে সম্পর্কিত সঠিকভাবে পরিচালিত না হলে ডায়াবেটিস হৃদরোগ কিডনি ব্যর্থতা স্নায়ুর ক্ষতি এবং দৃষ্টি সমস্যা সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা হতে পারে

 ডায়াবেটিস কত থেকে শুরু হয়


ডায়াবেটিস পরীক্ষা 

ডায়াবেটিস যে কোন বয়স থেকে শুরু হতে পারে ডায়াবেটিসের কিছু লক্ষণ এবং এবং উপসর্গ নিয়ে আলোচনা করা হলো যেমন:

টাইপ 1. ডায়াবেটিস সাধারণত শিশু কিশোর বা অল্প বয়স্কদের মধ্যে হয়ে থাকে বা বিকশিত হয় তবে এটি যেকোনো বয়সে ঘটতে পারে এটি প্রায় চার থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে দেখা দেয়

টাইপ2. ডায়াবেটিস প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বেশি সাধারণ বিশেষ করে ৪৫ বছরের বয়সি কিন্তু ক্রমব্ধমান দেখা যায় অল্পবয়স্কদের মধ্যে বিশেষ করে স্থূলতার হার বৃদ্ধির সাথে কিশোর এবং এমনকি শিশুরাও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে

টাইপ3. গর্ভকালীন ডায়াবেটিস অবস্থায় ঘটে থাকতে পারে সাধারণত শিশু জন্ম দেওয়ার পর যদি এটি পরবর্তী জীবনে একটু ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে

টাইপ4. ম্যাচিউরিটি অন সেট ডায়াবেটিস অফ দা ইয়ং(mody) এর মতে ডায়াবেটিস একটি বিরল রোগ যা সাধারণত ২৫ বছর বয়সের আগে বিকাশিত হয় তবে এটি একটি জেনেটিক মিউটেশনের কারণে ঘটে তবে ডায়াবেটিস বয়স ভেদে সৃষ্টি হতে দেখা যায় না যেকোনো বয়সেই হতে পারে তবে বিশেষ করে ৪৫ বছরের মানুষের ডায়াবেটিসের সংখ্যা একটু বেশি

আরো পড়ুন:  ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

ডায়াবেটিসের লক্ষণ সমূহ কি কি

ডায়াবেটিস এমন একটি অবস্থা যা আপনার শরীর কিভাবে রক্ত শর্করা( গ্লুকোজ) প্রক্রিয়া প্রভাবিত করছে এবং নিয়ন্ত্রণ করছে তার ওপর নির্ভর করে এবং আরো বিভিন্ন নিয়ম পরিবর্তিত হতে পারে নিচে নিয়মগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:-

সাধারণ লক্ষণ:-ঘন ঘন প্রসাব (পলিউরিয়া) প্রসবের প্রয়োজন বেড়ে যায় বিশেষ করে রাতের বেলাতে। এবং দিনের বেলাতে ও প্রসবের লক্ষণ ঘন ঘন দেখা যায় এবং অত্যধিক তৃষ্ণা অনুভব করা প্রচুর তরল পান করা চরম ক্ষুধা (polyphphagia) খাওয়ার পরেও খোদা বেড়ে যাওয়া ওজন বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি

ক্লান্তিল লক্ষণ:-পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়েও ক্লান্ত বা দুর্বল বোধ করা

ঝাপসা দৃষ্টি লক্ষণ:-স্পষ্ট দেখতে অসুবিধা বা দৃষ্টি পরিবর্তন হতে পারে

ক্ষতগুলির ধীর নিয়ামক লক্ষণ:-কাঁটা ক্ষত বা ঘা যা ধীরে ধীরে নিরাময় করে এগুলো তাড়াতাড়ি শুকাতে সাহায্য করে না বরং আরো সময় নেই

ঘনঘন সংক্রমণ:-বিশেষ করে মাড়ি বা ত্বকে সংক্রমণ দেখা দেয় এবং বিশেষ করে হাতে বা পায়ে খিটখিটে ব্যথা অনুভব করা বা মেজাজের পরিবর্তন হতে পারে

আরো পড়ুন: ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কি কি

ডায়াবেটিস চিকিৎসার লক্ষ্য রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা এবং জটিলতা প্রতিরোধ করা জীবনের মান উন্নয়ন করা তবে সাধারণত কিছু নিয়ম নিচে অন্তর্ভুক্ত করা হলো যেমন:-শাকসবজি গোটা শস্য প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বির সমৃদ্ধ সেশন খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা অপরিহার্য

শারীরিক কার্যকলাপ নিয়ম :-কার্যকর ভাবে শক্তি জোগাতে ব্যবহার করে এবং রক্তের শর্করার মাত্রা কমায়

ওজন ব্যবস্থাপনা;-ডায়াবেটিস পরিচালনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর ওজন অর্জন এবং বজায় রাখা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য ওজন যদি সঠিক থাকে তাহলে ডায়াবেটিস সবসময় নিরময় করা সম্ভব

ওষুধ: ডায়াবেটিসের জন্য মেট ফর্ম ইন সালফান লুরিয়াস এবং (ডিপিপি-4) ইনহেভেটর জাতীয় ওষুধ রক্তের সর্কার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে থাকে তবে বিশেষ করে পরিশ্রম এবং দৌড়ানোর ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ হিসাবে কার্যকর লাভ করে


ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন

ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন

ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন আপনি এ বিষয় নিয়ে চিন্তিত আছেন ? এবং আমরা অনেকে ফেসবুক পেজ খুলতে গিয়ে এরপর অপশন আসতেছে এর কারণ কি তাই এই বিষয় সম্পর্কে আমরা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকি ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন ? তাই কিভাবে ফেসবুক পেজ খুলবেন এবং facebook পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন এর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করব আমরা ।

ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন

ফেসবুক পেজ খুলতে গিয়ে একটা লেখা দেখাচ্ছে ( ইউ হ্যাভ টু মানি পেজ) কিন্তু আমাদের আইডিতে হয়তো একটা পেজ রয়েছে কিংবা কোন পেইজ নেই তারপরও এটি দেখাচ্ছে তার কারণ কি । কিন্তু কেন এটা দেখাচ্ছে এই বিষয় সম্পর্কে আপনি কি জানেন যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব ফেসবুক পেজ করা যাচ্ছে না কেন এ বিষয়ে সম্পর্কে জানতে আমাদের নিজের আর্টিকেলগুলো সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে সকল বিষয়ে সম্পর্কে অবশ্যই জেনে যাবেন ।

ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন

ডিজিটাল যুগে একটি শক্তিশালী অনলাইন উপস্থিতি ব্যাক্তি এবং ব্যবসার জন্য এক এভাবে গুরুত্বপূর্ণ । ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়া জগতের অন্যতম দর্শকদের সাথে সংযোগের একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে আসছে । যাই হোক যদি আপনি নিজেকে আপনার মাথা ঘামাচ্ছেন ভাবছেন কেন আপনার ফেসবুক পৃষ্ঠাটি প্রত্যাশা অনুযায়ী তৈরি হচ্ছে না ভয় পাবেন না । আসুন এই রহস্যের পেছনের সম্ভাব্য কারণগুলো জেনে নিন এবং আপনার পৃষ্ঠাটি চালু এবং চালু করার জন্য সমাধান গুলি খুঁজে বের করি ।

অসম্পূর্ণ প্রোফাইল 

একটি অধ্যায়ের সমাপ্ত হাটার কল্পনা করুন একটি সবচেয়ে আকর্ষণীয় দৃষ্টিশক্তি নয় । একই নীতি আপনার ফেসবুক পেজ প্রযোজ্য আপনার প্রোফাইল অসম্পন্ন হলে বা প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব হলে দর্শকরা দ্রুত আগ্রহ হারাতে বা কষ্ট পেতে পারে । নিশ্চিত করুন যে আপনার প্রোফাইল ছবি কাভার ফটো এবং সন্দেহ বিভাগই সঠিকভাবে এবং বাধ্যতামূলক পূরণ করা হয়েছে কিনা ।

প্রযুক্তিগত সমস্যা

কখনো কখনো ডিজিটাল ক্ষেত্রে একটি চতুর জায়গা হতে পারে । সমস্যা এবং প্রযুক্তিগত সমস্যা গুলো আপনার ফেসবুক পেজকে সঠিকভাবে এবং সফলভাবে তৈরি করতে বাধা দিতে পারে । আপনার ফেসবুক পেজ বিজ্ঞপ্তি আছে কিনা দেখুন । প্রয়োজনের সহায়তার জন্য ফেসবুকের সামর্থনে যোগাযোগ করুন তাহলে সঠিক সমাধান পেয়ে যাবেন ।

ফেসবুক নীতি লঙ্ঘন

ফেসবুকের ব্যবহারকারীদের জন্য নিরাপদ এবং ইতিবাচক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য কঠোর নির্দেশিকা এবং নীতি মালা রয়েছে। যদি আপনার ফেসবুক পেজ এমন সামগ্রী থাকে যা এই নীতিগুলো লংঘন করে তবে ফেসবুকের তৈরি সীমাবদ্ধ করতে পারে ফেসবুকের সম্প্রদায়ের মানুষ পর্যালোচনা করুন এবং নিশ্চিত করুন যে আপনার বিষয়বস্তু তাদের নিয়মের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আছে ।

নাম এবং বিভাগের সমস্যা

আপনার ফেসবুক পেজ এর জন্য আপনি যে নাম এবং বিভক্তির চয়ন করেন তা গুরুত্বপূর্ণ যদি আপনার পেজের নাম বিদ্যমান পেজের সাথে খুব মিলিয়ে হয় বা আপনি যদি একটি অনুপযুক্ত বিভাগ নির্বাচন করেন তাহলে এটি তৈরীর প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে । একটি অন্যান্য অথচ প্রসঙ্গিক নাম ব্যবহার করুন এবং নিশ্চিত করুন যে আপনি আপনার পেইজের জন্য সঠিক বিভাগ বেছে নিয়েছেন ।

বয়স এবং অবস্থানের সীমাবদ্ধতা

Facebook পেজ তৈরি করার জন্য নির্দিষ্ট বয়স এবং অবস্থানের সীমাবদ্ধতা প্রয়োজন হতে পারে বা গ্রহণযোগ্য হতে পারে। যদি আপনার লক্ষ্য শ্রোতা একটি নির্দিষ্ট বয়স গোষ্ঠী বা অবস্থানের মধ্যে পড়ে তাহলে নিশ্চিত করুন যে আপনার পৃষ্ঠা সেটিং তাদের মাঠ করে । এই সেটিং স সামঞ্জস্য করা পেজটি আরো বৃহত্তর দর্শকদের কাছে খুলতে পারে ।

কিভাবে ফেসবুক পেজ খোলা যাবে

না কেন এই সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রথমে আপনি প্লে স্টোর থেকে ফেসবুক লাইট নামের একটি সফটওয়্যার ইন্সটল করে নেবেন। । এবং তারপর ফেসবুক লাইট সফটওয়্যার আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি লগইন করে ফেলুন । ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি লগইন করার পর আপনি ফেসবুক অফিশিয়াল অ্যাপে যেমনটি facebook পেজ ক্রিয়েট করতে চান ঠিক তেমন ভাবে ফেসবুক লাইট ফেসবুক প্রেস খোলার চেষ্টা করুন । আশা করছি ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন এই প্রশ্নের উত্তর আপনি পেয়ে গিয়েছেন এবং ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে না কেন এ বিষয়ে সম্পর্কে আপনি জানতে পেরেছেন তাই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকলে দ্রুত শেয়ার করুন ।

আরো পড়ুন: ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি

উপসংহার

একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করা একটি সহজবোধ্য প্রক্রিয়া তবে বিভিন্ন কারণ সৃষ্টি হতে পারে পদ্ধতিগত এই সমস্যাগুলো সমাধান করে আপনি আপনার ফেসবুক উপস্থিতির সম্পূর্ণ সম্ভাবনা আনলক করতে পারেন মনে রাখবেন ক্রমাগত সম্পূর্ণ সম্ভাবনা আনব্লক করতে পারেন তো বন্ধুরা আমাদের এই পোষ্টটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার করে আমাদের এই ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন ধন্যবাদ ।


জুমু আর দিনের বিশেষ আমল

জুমু আর দিনের বিশেষ আমল

জুমু আর দিনের বিশেষ আমল

পোস্ট সূচীপত্র

  • জুম আর দিন সুরা কাহাফ পড়ার ফজিলত
  • জুম আর পর মুস্তাহাব দোয়া
  • দরুদ পড়ার ফজিলত
  • জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়

জুম আর দিন সূরা কাহাফ পড়ার ফজিলত

হযরত ইবনে আব্বাস ও আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে ব্যাক্তি জুম আর দিনে অথবা তার রাতে সূরা কাহাফ পাঠ করে তাকে তার পড়ার স্থান থেকে মক্কা শরীফ পর্যন্ত নুর দান করা হয় এবং দ্বিতীয় জুমআর ও আরো তিন দিন মাগফেরাত করা হয় । ৭০ হাজার ফেরেশতা সকাল পর্যন্ত তার প্রতি রহমত প্রেরণ করে । সে ব্যথা পেটের ফোড়া বাত কুষ্ঠ এবং দাজ্জালের ফেতনা থেকে নিরাপদে থাকে ।

আরো পড়ুন: ওজুর করার সুন্নত তরিকাগুলো জেনে নিন

জুম আর নামাজের পূর্বে অথবা পরে কেহ সুরা কাহাফ পড়লে তার জন্য আরশের নিজ হতে আসমান বরাবর লম্বা এক নূরের যদি প্রকাশ পায় । যা অন্ধকারাচ্ছ কেয়ামতের দিনে তার কাজে আসবে । এবং পূর্ববর্তী সময় হতে এ পর্যন্ত তারা যত গুনহা হয়েছে সব মাফ হয়ে যাবে ।

জুমআর পর মুস্তাহাব দোয়া

হে আল্লাহ অমুখাপেক্ষী হে প্রসংশিত হে প্রথমে সৃষ্টিকারী পূর্ণবার সৃষ্টিকারী হে দয়ালু হে প্রিয় আমাকে আপনার হালাল রিজিক দ্বারা হারাম থেকে রক্ষা করুন এবং আপনার অনুগ্রহ দ্বারা আপনি ব্যতীত সবকিছুর প্রতি অমুখাপেক্ষী করুন । বর্ণিত আছে কেউ যথারীতি এই দোয়া পাঠ করলে আল্লাহ তা'আলা সৃষ্ট জীব থেকে বেপরোয়া করে দেন এবং তাকে ধারণাটিত স্থান থেকে রিজিক পৌঁছান ।

দুরুদ পড়ার ফজিলত

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন জুমার দিন ওই সবচেয়ে অধিক ফজিলতের দিন । এদিন কেয়ামতের জন্য সিংগাই ফু দেওয়া হবে তোমরা এদিনে আমার জন্য বেশি পরিমাণে দুরুদ পাঠ করো । তোমরা যখন ঐদিন দরুদ পাঠ করো সাথে সাথে তা আমার সামনে পেশ করা হয় । সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনার সামনে কিরূপে পেশ করা হয়? মৃত্যুর পর তো আপনার হাড় পর্যন্ত থাকবে না তখন মহানবী হযরত রাসূলে খোদা( সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ পাক জমিনের জন্য নবীদের শরীর হজম করা হারাম করে রেখেছেন (আবু দাউদ )

আরো পড়ুন: ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়

নবী করীম (সা:) বলেছেন জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে যে ওই সময় আল্লাহপাক প্রত্যেকটি মুমিন বান্দার প্রার্থনা অবশ্যই কবুল করবেন । ইমামগণের মতে সময়টি হল জুমার নামাজের খুতবা আরম্ভ হওয়ার সময় হতে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত আবার আসরের পরে দিনের শেষ ভাগে । হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু শুক্রবার দিনের শেষে আসরের পর সব কাজ ছেড়ে আল্লাহর জিকির এবং দোয়ায়ে মশগুল থাকতেন । (বুখারী) হযরত ফাতেমা রাঃ এ সময়ের প্রতি দৃষ্ট রাখতেন এবং খাদেমাকে বলতেন সূর্যের দিকে তাকিয়ে থাকো । 

যখন দেখো সূর্য অস্ত যাওয়ার উপক্রম হয়েছে তখন আমাকে খবর দাও খাদেমা তাই করতো হযরত ফাতেমা এ সময় দোয়া করতে মুশকিল হয়ে পড়তেন । তিনি এটা তার পিতার কাছে থেকে অবলম্বন করেছিলেন ।

আরো পড়ুন:  ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

১০০ টি চাপা কষ্টের মেসেজ  পড়ুন

১০০ টি চাপা কষ্টের মেসেজ পড়ুন

মানুষ জীবনে কোন না কোন ভাবে কষ্ট পেয়ে থাকে । দুঃখ কষ্ট মানব জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ সে যন্ত্রনা অনেকেই কান্নার মাধ্যমে প্রকাশ করেন আবার সেই ব্যথা বুকে চেপে রাখেন অনেকে খেয়ে চাপা বিনোদনের কথা টি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব তাই সম্পূর্ণ চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস গুলো পড়তে হলে আমাদের আর্টিকেল গুলো সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে অবশ্যই পড়বেন

১০০ টি চাপা কষ্টের মেসেজ  পড়ুন

অনেক মানুষ আছে যারা তাদের ব্যথা চাপা দিতে পছন্দ করে । কিন্তু কখনো কখনো সে চাপা ব্যথা অনেক বেশি ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে । তাই সেই বেদনা প্রকাশের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস কোড এবং ক্যাপশন আমাদের কাছে রয়েছে । এখন আমরা সেইসব স্ট্যাটাস আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব । তাই সেই স্ট্যাটাস গুলি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।

আলোচ্য বিষয় 

  • চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস
  • চাপা কষ্টের মেসেজ
  • চাপা কষ্টের উক্তি
  • কষ্টের ক্যাপশন

চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস

মনের কষ্টটা যতটা সম্ভব প্রকাশ করলে বা কার সাথে শেয়ার করলে সেই ব্যথা হালকা হয়ে যায় । কিন্তু দুঃখ অন্যের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারে না । স্ট্যাটাস তাদের সে দুঃখ ভাগাভাগি করার উপায় সেই স্ট্যাটাসগুলো নিচে দেওয়া হল ঃ

সফলতা অর্জন করতে হলে সব সময় বাধা-বিপত্তি আসে আর সেই বাধা বিপত্তির মধ্যে কষ্ট লুকিয়ে থাকে এই কষ্টকে পার করতে পারলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব হবে ।

প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় শিক্ষা হয়ে থাকে । কখনো কোনো ভাবে কারো না কারো কাছ থেকে একবারের জন্য হলেও সে ঠকে যায় ।

আরো পড়ুন:  গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে 

বাস্তবতা বড়ই কঠিন প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে প্রয়োজন হারিয়ে যায় এটাই বাস্তব ।

জীবনের সবথেকে পছন্দের জিনিসগুলো হয়তো দামি নয়তো নিষিদ্ধ হয়তো অবৈধ নয়তো বা অন্য কারো আসলে এটাই বাস্তব ।

চাপা কষ্টের উক্তি

অনেকে তাদের কষ্টকে বুকে ধারণ করে বিভিন্ন ধরনের উক্তি উপস্থাপন করেছেন আমরা সেই সকল মানুষের উক্তি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব । প্রকৃতপক্ষে তারা তাদের হৃদয়ের বেদনার মাধ্যমে উন্মোচিত হয়ে থাকে । তাই আপনি চাইলে সেগুলোও দেখতে পারেন তো চলুন শুরু করা যাক ।

মানুষ যার কাছ থেকে একবার কষ্ট পায় আসলে সেটা কষ্ট নয়, বরং সেটা হলো জীবনের একটি বড় শিক্ষা মাত্র সেখান থেকে বড় কিছু শিক্ষা অর্জন করা যায় ।

কষ্টের ক্যাপশন

আমাদের ভাষা বাংলা এবং মাতৃভাষা আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলে অনেক শান্তি পায় । মাতৃভাষায় কিছু প্রকাশ করা সহজ তাই এখন আমরা আপনার সামনে যেসব ক্যাপশন তুলে ধরার চেষ্টা করব সেগুলোই বাংলা ভাষায় । কারণ বাংলা ভাষা আমাদের সকলের মাতৃভাষা এবং এই ভাষায় সমস্যাটি স্থাপন করা সহজ হবে ।  

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম থেকে ইনকাম করার সহজ উপায়

ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হবে

ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হবে

ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হবে

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা ইউটিউবে কিভাবে মার্কেটিং করবেন এই চিন্তা নিয়ে ভাবছেন । আর নয় ভাবনা আর নয় চিন্তা আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলগুলো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি সকল সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন আশা করি । তো বন্ধুরা চলুন তাহলে আর্টিকেলগুলো শুরু করা যাক ।

 পোস্ট সূচীপত্র

  • ইউটিউব মার্কেটিং কি
  • ইউটিউব মার্কেটিং কত প্রকার
  • ইউটিউব মার্কেটিং করার সফল উপায়
  • ইউটিউব ভিডিও এসইও

ইউটিউব মার্কেটিং কি

অনলাইন মার্কেটিং জগতের ধারণা বদলে দিয়েছে ইউটিউব । কয়েক বছর আগে এটা বলা বিশ্বাসযোগ্য ছিল যে টিভি বিজ্ঞাপন একটি পণ্যের প্রচারের অন্যতম সেরা উপায় ছিল । আজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় ইউটিউব মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে অন্যান্য মিডিয়াকে পেছনে ফেলে দিয়েছে । তাই এই সময়ে ইউটিউব মার্কেটিং কে ব্যবসার প্রচার ও প্রসারের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে । পূর্ববর্তী বিজ্ঞাপন ধারণাগুলোতে গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া খুবই সময়ে সাপেক্ষ ছিল । কিন্তু ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই দ্রুত গ্রাহকদের কাছে সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছে । ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই দ্রুত ইউটিউব মার্কেটিং গ্রাহকের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারছে কিছু সঠিক নিয়ম মেনে ইউটিউব marketing এর মাধ্যমে যে কেউ তাদের ব্যবসা বা অন্য বাজারজাত করতে পারেন ।

আরো পড়ুন: ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

ইউটিউব মার্কেটিং কত প্রকার

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে ইউটিউব মার্কেটিং কি তা জানলেও ইউটিউব মার্কেটিং কিভাবে কাজ করতে হয় সে সম্পর্কে আইডিয়া বা ধারণা না থাকলেও ইউটিউব মার্কেটিং এ অসম্ভব হয়ে পড়বেন । এর জন্য আপনাকে কতগুলো ধাপ অতিক্রম করতে হবে তা নিজে দেওয়া হল ।

নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা

গুগলের একটি কোম্পানি হল ইউটিউব মাধ্যম । তাই প্রথমে আপনাকে একটি গুগল একাউন্ট খুলতে হবে । যা আমরা জিমেইল অ্যাকাউন্ট নামে জানি । এই জিমেইল একাউন্ট দিয়ে আপনি সরাসরি ইউটিউব এ সাইন ইন করতে পারবেন আপনি আপনার ব্যবসার ধরন অনুযায়ী আপনার জিমেইল একাউন্ট তৈরি করে ফেলতে পারবেন ।

আপনার ইউটিউব চ্যানেল সেট আপ করুন

আপনি গুগল একাউন্টে সাইন ইন করার পর ইউটিউবকে আপনার ফ্রেন্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন ব্যবহারকারীর নাম ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন । তারপর মাই চ্যানেল ক্লিক করুন । তারপর আপনার পছন্দমত বা প্রয়োজনীয় নাম দিয়ে চ্যানেলটি ক্রিয়েট করে ফেলুন তারপর আপনি ব্র্যান্ড একাউন্ট এর অনুমতি পাবেন । তারপর আপনি নাম দিয়ে একাউন্ট তৈরি করে ফেলুন । তারপর আপনার ব্যবসার জন্য আপনার ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট কাস্টমার করে ফেলুন । চ্যানেল আইকন এবং চ্যানেল ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবেন আপনার ব্যান্ড সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবেন এবং চ্যানেল আইকন এবং চ্যানেল ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি সহজেই পরিচিত লাভ করে ফেলতে পারবেন ।

আরো পড়ুন: মাথা ব্যাথা হলে করণীয় কি

ইউটিউব মার্কেটিং কত প্রকার

ইউটিউবে সঠিক চ্যানেল তৈরি করুন চ্যানেল তৈরি শুরুতে আপনাকে সেখানে কি ধরনের ভিডিও থাকবে তা ঠিক করে ফেলতে হবে । ভিডিও হতে পারে সম্পূর্ণ বিনোদন শর্ট ফিল্ম বিনোদনমূলক বা যেকোনো কিছুর ভিডিও হতে পারেন । টিভির মতোই ইউটিউবে আলাদা মুভি চ্যানেল নিউজ চ্যানেল এবং স্পোর্ট চ্যানেল রয়েছে । কাজের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে একজনের চ্যানেলের বিষয়বস্তু অন্যান্য চ্যানেলের সাথে কিছুটা আলাদা টাইপের হয় ।

সর্বদা এমন ভিডিও তৈরি করার চেষ্টা করুন যাতে দর্শকরা সম্পূর্ণ তথ্য এবং বিনোদনমূলক সেবা পায় । যে বিষয়ে আপনি ভিডিও তৈরি করা ভাবছেন সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান নিয়ে আপনাকে ভিডিওটি তৈরি করে সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে তাহলে আপনি আস্তে আস্তে পরিচিত লাভ করতে পারবেন  ।

প্রতিটা মুহূর্তে অনেকগুলো ভাইরাল বিষয় ঘটে থাকে সেই ভাইরাল বিষয়গুলোতে ইউটিউবে প্রচুর সার্চ হয়ে থাকে তাই সেই সময়ে ইউটিউবে ভাইরাল বিষয়ক ভিডিও তৈরি করলে সহজেই মানুষের দৃষ্টি কেড়ে নিতে পারবেন তবে আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে এই ভাইরাল বিষয়গুলো আপনার চ্যানেলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা সেই বিষয়ে আপনাকে অনেকটাই খেয়াল রাখতে হবে।

ইউটিউব ভিডিও SEO

সার্চ ইঞ্জিন বলতে আমরা বিশেষ করে গুগল এবং ইউটিউব ভিডিও সার্চ করা বোঝায় । উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি গুগলে একটি বিষয় অনুসন্ধান করেন তবে সে বিষয়ে অনেকগুলো বিষয়বস্তু উঠে আসতে পারে আপনি যে বিষয়ে অনুসন্ধান করেছেন তার বিষয়বস্তু কেন উঠে আসে কিন্তু অনলাইনে হাজার হাজার কন্ঠে আছে আপনি যে বিষয়ে অনুসন্ধান করেছেন তারা বিষয়বস্তু কেন সার্চ বেরিয়ে আসে অন্য কোন মাধ্যম ও হতে পারতো তাহলে শুধুমাত্র বিষয়বস্তু কেন আপনি অনুসন্ধান করেছেন এর একমাত্র কারণ হলো SEO ।

আরো পড়ুন: ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কি এবং সমস্যাগুলো কি কি তা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে এই বিষয়গুলোর শুরু ও শেষ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন হয় যারা ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে চান তাদের যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মূল স্টম্ভ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকে তাহলে অ্যাডভান্স লেভেলে যাওয়ার পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যায় তো চলুন আজকের এই ডিজিটাল মার্কেটিং এ এ টু জেড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

পোস্ট সূচীপত্র 

  • ডিজিটাল মার্কেটিং কি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ


ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর সংজ্ঞা সহজ কথায় বলতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইন্টারনেট এবং ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে পণ্য এবং পরিষেবার জন্য সঠিক দর্শকদের কাছে সহজে পৌঁছানোর মাধ্যম। একই সাথে বিক্রয় বৃদ্ধি করার একটি পদ্ধতি। সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কারের পর থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্য বিপণন কার্যক্রম চলে আসছে তবে সময়ের সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিবর্তন হয়ে আসছে আজকাল ডিজিটাল মার্কেটিং সার্চ ইঞ্জিন এর ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে ব্যবহার করে আসছে।

বিশেষ করে যখন আমরা ফেসবুক লগইন করে থাকি তখন বিভিন্ন পণ্য ও পরিষেবার বিজ্ঞাপন সক্রিয়ভাবে আমাদের হোমপেজে প্রদর্শন হয় আর এই কাজগুলো করে থাকে ডিজিটাল মার্কেট এর সকল কর্মচারীরা। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি যেমন একজন ব্যক্তির ল্যাপটপের ব্যবসা আছে বাজারের দোকানে ল্যাপটপ বিক্রি করে মোটামুটি অনেকটাই ভালো আয় করে থাকেন কিন্তু ব্যবসায় তার ল্যাপটপ অনলাইনে বিক্রি করতে চান প্রকৃতপক্ষে সেই ব্যবসায়ীরা অনলাইনে নিজেদের বিক্রি করার পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন নয়।

এজন্য তাদের একজন ফ্রিল্যান্সার ডিজিটাল মার্কেটার নিয়োগ করতে হবে সেই সূত্র অনুযায়ী কেউ যদি ডিজিটাল মার্কেটে এবং সেই ব্যক্তির ল্যাপটপের ব্যবসাকে অনলাইনে রূপান্তর করতে চান তবে সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি গুগলে সার্চ বারের সাহায্যে নিতে পারেন তাই একজন ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ এবং কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শিখতে হয় সে সকল সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য হিসেবে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি 


ডিজিটাল মার্কেটিং কি সে সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি অন্য যেকোন বিষয়ের মত ডিজিটাল মার্কেটিং বৈচিত্র আছে মূলত এই ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং প্রধান স্তম্ভ বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল বিপণন শুধুমাত্র একটি সেক্টর নয় কিন্তু এর সাথে জড়িত অনেক কারণ রয়েছে যা পুরোপুরি প্রক্রিয়াটিকে খুব সহজ ভাবে করে থাকে ফ্রিল্যান্সিং এমনই একটি সেক্টর কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং সেভ করতে টার্গেট করে অনেক ধরনের কাজের উল্লেখ রয়েছে।

যেমন ওয়েব ডিজাইন ডিজিটাল মার্কেটিং সবাই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের অধীনে চলে এসেছে একইভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর অধীনে অনেক বিষয় রয়েছে যা একে অপরের থেকে আলাদা।

তবে একজন নতুন বার ডিজিটাল মার্কেটরের প্রধান বেসিক নলেজ নিতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি এবং কি কি সকল বিষয়গুলো জেনে রাখা উচিত আশা করি আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রত্যেকটি বিষয় মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করবেন নিচে ডিজিটালকে সেই সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।

  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 
  • সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং 
  • কনটেন্ট মার্কেটিং 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 

সোশ্যাল মিডিয়া আজকাল ডিজিটাল মার্কেটিং পরিচালনায় একটি বিশাল ভূমিকা পালন করে আসছে আমরা যখন ফেসবুকে প্রবেশ করে থাকি একটি ফেসবুক পেজ থাকে যেখানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানো হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ হিসেবে পরিলক্ষিত অর্থাৎ একজন ডিজিটাল বিপণনকারী একটি ব্যবসার জন্য বা ব্যক্তিগতভাবে একটি বিজ্ঞাপন প্রচার চালানোর মাধ্যমে একটি বিজ্ঞাপন প্রচার করছেন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং এস এম এম করতে একজনকে অবশ্যই এড ক্যাম্পেন অ্যাড ম্যানেজার অডিয়েন্স লোকেশন ট্যাগ চালানোর ক্ষেত্রে খুব বিশেষ জ্ঞান রাখতে হবে।

আরো পড়ুন: অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন দ্বিতীয় স্থানে রাখা হয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্তম্ভে। সার্চ ইঞ্জিন মূলত একটি ওয়েবসাইট গুগল এ প্রথম স্থান অধিকার করার একটি পদ্ধতির হিসাবে লক্ষিত হয়েছে যদি কারো একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখান থেকে প্রচার পর্যন্ত পরিচালনা করার জন্য একজন এসইও বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন হয়ে থাকে। একজন ওয়েব ডেভেলপার সেই বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করেন এবং সঠিক কীওয়ার্ড ট্যাব বসিয়ে ওয়েবসাইট গুলো রেংকিং এ নিয়ে যান।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং 

যদিও অনুসন্ধান ইঞ্জিন বিপন্ন এসইওর অনুরূপ ভূমিকা পালন করে তবে দুটি আসলে কিছুটা আলাদা একজন সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটারকে সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন থেকে সরাসরি বিক্রয় নিশ্চিত করার কথা মাথায় রেখে নিয়োগ করা হয়ে থাকে মূলত এই ধরনের ডিজিটাল মার্কেটটাররা গুগলে বিজ্ঞাপন প্রচারণ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মারকেটিং সম্পর্কে জানতে হবে যেমন অডিয়েন্স লোকেশন অডিয়েন্স ক্যাটাগরি সিপিসি বিগ বাজেট ট্যাগ এবং অন্যান্য ধরনের তিনি সম্পর্কে নিখুঁতভাবে জেনে তবেই একটি নিখুঁত বিজ্ঞাপন চালানো সম্ভব হবে।

কনটেন্ট মার্কেটিং 

কন্টেন মার্কেটিং মূলত ভিডিওর মাধ্যমে দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর একটি মাধ্যম হিসেবে পরিলক্ষিত আমরা যখন ফেসবুকের রিল ভিডিও বা ইউটিউবে ভিডিও দেখি তখন কিছু পণ্য পর্যালোচনা ভিডিও আমাদের সামনে আসে। এবং এটি মূলত কনটেন্ট মার্কেটিং এ বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুন: ওজুর করার সুন্নত তরিকাগুলো জেনে নিন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ 


ডিজিটাল মার্কেটিং এর মূল স্তম্ভ গুলো জেনে কেউ যদি নিজেকে একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে তাহলে আমরা আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল হতে পারে। কারণ সময়ের সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং অন্য মাত্র পৌঁছে যাচ্ছে। আরো তিন বছরের ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা চাহিদা পূর্ণ হবে তা বর্তমান মার্কেটপ্লেস দেখলে বোঝা যায়। তাই বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ খুবই ভালো এবং উজ্জল মনে করা যেতে পারে। 


উপসংহার 

বন্ধুগণ আমরা আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি এ বিষয় সম্পর্কে খুব ভালোভাবে ধারণা পেয়ে গেলাম। আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় গুলো আপনারা ভালোভাবে বুঝে শুনে ভালো মানের আইটি সেন্টারে ভর্তি হবে এরপরও ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।